
সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমে তুমুল আলোচিত এক নাম *হিরো আলম*। কোন নাটক বা সিনেমায় অভিনয় না করেও পেয়েছেন হিরোর খেতাব। শখের বশে মিউজিক ভিডিওতে কাজ করে হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয়। দেশের সর্বত্রই তাকে নিয়ে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা। বগুড়া সদরের এরুলিয়া গ্রামের এই যুবকটি কী করে আশরাফুল আলম থেকে হিরো আলম হয়ে উঠলেন তা জানতে এই হিরোর মুখোমুখি হয়েছিলেন জয়যাত্রা বিডিনিউজ’র প্রতিনিধি আলী মাসুম। অগণিত পাঠকদের জন্য সাক্ষাতকারটি তুলে ধরা হলো:
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: এই মুহুর্তে কেমন আছেন ?
হিরো আলম: ভালো আছি। আপনাদের দোয়ায় আল্লাহ খুব ভালো রাখছেন।
হিরো আলম: ভালো আছি। আপনাদের দোয়ায় আল্লাহ খুব ভালো রাখছেন।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: আপনার আসল নামটা জানতে চাই ?
হিরো আলম: আমার আসল নাম আশরাফুল হোসেন আলম। এখন সবাই হিরো আলম বলে জানে।
হিরো আলম: আমার আসল নাম আশরাফুল হোসেন আলম। এখন সবাই হিরো আলম বলে জানে।

জয়যাত্রা বিডি নিউজ: আশরাফুল আলম থেকে হিরো আলম হওয়ার পিছনের গল্পটা যদি বলতেন? অনেকেই জানতে চায় আপনার সেই টার্নিং পয়েন্ট!
হিরো আলম: আমি অনেক আগে সিডি বিক্রি করতাম। এক সময় সিডি ব্যবসা ভালো চলছিলো না। এলাকায় ডিস লাইন চলে আসে। তখন সিডি বিক্রি বাদ দিয়ে ক্যাবল ব্যবসা শুরু করি। ছোট বেলা থেকেই সিনেমা দেখার প্রতি ঝোঁক ছিল। দেখতাম নায়ক-নায়িকারা অভিনয় করে, গান গায় দর্শকেরা আনন্দ পায়। আমি খুব মনোযোগ দিয়ে দেখতাম। তাদের ফলো করতাম। এক সময় আমার মনে হয় আমিও তো এমন করতে পারি। আবার চিন্তা করি আমার তো নায়কের মতো চেহারা নাই। আবার ভাবি চেহারা নাই তো কি হইছে, করেই দেখিনা কেমন হয়। তারপর একটি গানের মিউজিক ভিডিও করে দেখলাম ভালোই হয়েছে। কাছের বন্ধু-বান্ধব, পরিচিতরা বললো ভালো হয়েছে, আরেকটু ভালো করার চেষ্টা করো। তারা আরো গানের মিউজিক ভিডিও করতে বললেন । এভাবে একে একে ৫ শত গানের মিউজিক ভিডিও করি। কিছু দিন আগে জুন মাসের প্রথম দিকে আমার একটি জোক ও গান ইউটিউবে প্রকাশের পর হঠাৎ আমার নাম-ডাক ছড়িয়ে পড়ে।
হিরো আলম: আমি অনেক আগে সিডি বিক্রি করতাম। এক সময় সিডি ব্যবসা ভালো চলছিলো না। এলাকায় ডিস লাইন চলে আসে। তখন সিডি বিক্রি বাদ দিয়ে ক্যাবল ব্যবসা শুরু করি। ছোট বেলা থেকেই সিনেমা দেখার প্রতি ঝোঁক ছিল। দেখতাম নায়ক-নায়িকারা অভিনয় করে, গান গায় দর্শকেরা আনন্দ পায়। আমি খুব মনোযোগ দিয়ে দেখতাম। তাদের ফলো করতাম। এক সময় আমার মনে হয় আমিও তো এমন করতে পারি। আবার চিন্তা করি আমার তো নায়কের মতো চেহারা নাই। আবার ভাবি চেহারা নাই তো কি হইছে, করেই দেখিনা কেমন হয়। তারপর একটি গানের মিউজিক ভিডিও করে দেখলাম ভালোই হয়েছে। কাছের বন্ধু-বান্ধব, পরিচিতরা বললো ভালো হয়েছে, আরেকটু ভালো করার চেষ্টা করো। তারা আরো গানের মিউজিক ভিডিও করতে বললেন । এভাবে একে একে ৫ শত গানের মিউজিক ভিডিও করি। কিছু দিন আগে জুন মাসের প্রথম দিকে আমার একটি জোক ও গান ইউটিউবে প্রকাশের পর হঠাৎ আমার নাম-ডাক ছড়িয়ে পড়ে।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: কখনোও কি ভেবেছিলেন আশরাফুল আলম থেকে হিরো আলম হবেন?
হিরো আলম: না, তা কখনও ভাবিনি। আমি তো এসব শুরু করেছিলাম শখের বশে। কখনও পরিকল্পনা ছিলো না আমি আশরাফুল আলম থেকে হিরো আলম হবো। নিজের ইচ্ছায় নায়ক-নায়িকাদের গান ফলো করে নিজেই হিরো হয়েছি এবং প্রডিউস করেছি নিজেই।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: এখন চারিদিকে আপনার নাম ছড়িয়ে পড়েছে, কেমন লাগে?
হিরো আলম: অনেক ভালো লাগে। এই যেমন আপনি আজ আমার সাক্ষাতকার নিচ্ছেন। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও চ্যানেল আমাকে নিয়ে নিউজ করেছে। দিন-রাত ফোনের পর ফোন আসে। আমার সাথে ছবি তুলতে চায়, আমারে চেনে, এসব অনেক ভালো লাগে!
হিরো আলম: না, তা কখনও ভাবিনি। আমি তো এসব শুরু করেছিলাম শখের বশে। কখনও পরিকল্পনা ছিলো না আমি আশরাফুল আলম থেকে হিরো আলম হবো। নিজের ইচ্ছায় নায়ক-নায়িকাদের গান ফলো করে নিজেই হিরো হয়েছি এবং প্রডিউস করেছি নিজেই।

হিরো আলম: অনেক ভালো লাগে। এই যেমন আপনি আজ আমার সাক্ষাতকার নিচ্ছেন। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও চ্যানেল আমাকে নিয়ে নিউজ করেছে। দিন-রাত ফোনের পর ফোন আসে। আমার সাথে ছবি তুলতে চায়, আমারে চেনে, এসব অনেক ভালো লাগে!
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: কোন নাটক কিংবা সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ হয়েছি কী ?
হিরো আলম: তিনটি নাটকে অভিনয়ের প্রস্তাব পেয়েছি। শুনেছি এর দুটি আমার জীবনী নিয়ে। আর রফিক শিকদারের নতুন চলচ্চিত্রে ‘আমি শুধু তোর হবো’ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব পেয়েছি। দেশের বড় মাপের একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমাকে নিয়ে শর্টফিল্ম তৈরী করবে।
হিরো আলম: তিনটি নাটকে অভিনয়ের প্রস্তাব পেয়েছি। শুনেছি এর দুটি আমার জীবনী নিয়ে। আর রফিক শিকদারের নতুন চলচ্চিত্রে ‘আমি শুধু তোর হবো’ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব পেয়েছি। দেশের বড় মাপের একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমাকে নিয়ে শর্টফিল্ম তৈরী করবে।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: তবে কী অভিনয়ে নিয়মিত হচ্ছেন?
হিরো আলম: ভালো কাজের সুযোগ পেলে করব, নইলে না।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: কত সালে আপনি মডেলিং শুরু করেন ?
হিরো আলম: ২০০৮ সালে।
হিরো আলম: ভালো কাজের সুযোগ পেলে করব, নইলে না।

হিরো আলম: ২০০৮ সালে।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: মিউজিক ভিডিওর জন্য সাধারণত কোন ধরনের গান ব্যবহার করেন ?
হিরো আলম: পুরনো সিনেমার যেসব গানগুলো জনপ্রিয়। যেমন স্যাড-রোমান্টিক গানগুলো। পুরনো গানগুলোই আমার ভালো লাগে।
হিরো আলম: পুরনো সিনেমার যেসব গানগুলো জনপ্রিয়। যেমন স্যাড-রোমান্টিক গানগুলো। পুরনো গানগুলোই আমার ভালো লাগে।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: এ সময়ের গানগুলো ভালো লাগে না ?
হিরো আলম: এ সময়ের গানগুলো বেশি দিন টিকে থাকে না। কিন্তু পুরোনা গানগুলো যুগের পর যুগ টিকে থাকবে। এসব গানগুলো সবার কাছেই ভালো লাগে।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: আপনার প্রিয় নায়ক-নায়িকা কে ?
হিরো আলম: সালমান শাহ্’র অভিনয় আমার খুব ভালো লাগে। প্রিয় নায়ক সালমান শাহ্। এখন শাকিব খানকেও ভালো লাগে, তিনিও আমার প্রিয় একজন নায়ক। আর প্রিয় নায়িকা পপি তারপর পূর্ণিমা।
হিরো আলম: এ সময়ের গানগুলো বেশি দিন টিকে থাকে না। কিন্তু পুরোনা গানগুলো যুগের পর যুগ টিকে থাকবে। এসব গানগুলো সবার কাছেই ভালো লাগে।

হিরো আলম: সালমান শাহ্’র অভিনয় আমার খুব ভালো লাগে। প্রিয় নায়ক সালমান শাহ্। এখন শাকিব খানকেও ভালো লাগে, তিনিও আমার প্রিয় একজন নায়ক। আর প্রিয় নায়িকা পপি তারপর পূর্ণিমা।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: শাকিব, পপি, পূর্ণিমা এদের কখনো সরাসরি দেখেছেন ?
হিরো আলম: এখনও দেখিনাই তবে আশা করি একদিন ওনাদের সঙ্গেও দেখা হবে।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী ?
হিরো আলম: ভবিষ্যতে আমার ইচ্ছে আছে একটি অনাথ আশ্রম করার। কারণ এদের কষ্টটা আমার খুব খারাপ লাগে। এদের জন্য কিছু করতে চাই।
হিরো আলম: এখনও দেখিনাই তবে আশা করি একদিন ওনাদের সঙ্গেও দেখা হবে।

হিরো আলম: ভবিষ্যতে আমার ইচ্ছে আছে একটি অনাথ আশ্রম করার। কারণ এদের কষ্টটা আমার খুব খারাপ লাগে। এদের জন্য কিছু করতে চাই।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: এতো অনেক টাকার ব্যাপার ?
হিরো আলম: হ্যাঁ। আমি এই লাইনে যতটাকা ইনকাম করব তা অনাথ আশ্রমের জন্য খরচ করব। আট বছর সাধনার পর যদি আজ আমি হিরো আলম হতে পারি- তবে, একদিন অবশ্যই অনাথ আশ্রম করতে পারব। কারণ আমার বয়স খুব বেশি না, ২৬ বছর, সামনে অনেক সময় আছে।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: পড়ালেখা কত দূর করেছেন?
হিরো আলম: ক্লাস সেভেন পর্যন্ত। সংসারে অভাবের কারণে পড়ালেখা হয়নি। তবে এখন আর অভাব নেই। আল্লাহ অনেক সুখেই রাখছেন।
হিরো আলম: হ্যাঁ। আমি এই লাইনে যতটাকা ইনকাম করব তা অনাথ আশ্রমের জন্য খরচ করব। আট বছর সাধনার পর যদি আজ আমি হিরো আলম হতে পারি- তবে, একদিন অবশ্যই অনাথ আশ্রম করতে পারব। কারণ আমার বয়স খুব বেশি না, ২৬ বছর, সামনে অনেক সময় আছে।

হিরো আলম: ক্লাস সেভেন পর্যন্ত। সংসারে অভাবের কারণে পড়ালেখা হয়নি। তবে এখন আর অভাব নেই। আল্লাহ অনেক সুখেই রাখছেন।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: পরিবারে কে কে আছেন ?
হিরো আলম : বাবা-মা, স্ত্রী আর দুই সন্তান।
হিরো আলম : বাবা-মা, স্ত্রী আর দুই সন্তান।
জয়যাত্রা বিডি নিউজ: ধন্যবাদ আলম ভাই, আপনার সুন্দর ভবিষ্যৎ কমনা করি। ভালো থাকবেন।
হিরো আলম : ধন্যবাদ আপনাকেও। আপনিও ভালো থাকবেন।
হিরো আলম : ধন্যবাদ আপনাকেও। আপনিও ভালো থাকবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন