2017 at 09:03PM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
2017 at 09:03PM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার

মেয়েদের বক্ষ এত আকর্ষণীয় হওয়ার কারণ কি স্তন ? কি বলে মেয়েরা চলুন জেনে নিই

 

 

স্তন হল স্তন্যপায়ী প্রাণীদের শরীরে দুগ্ধ (স্তন্য) উৎপাদনকারী গ্রন্থি। স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়লিঙ্গেই ব্রেস্ট থাকলেও একমাত্র স্ত্রী প্রাণীই দুগ্ধ উৎপাদনে সক্ষম। বয়ঃসন্ধিকালে অর্থাৎ যৌবনাগমনে স্ত্রী শরীরে দুধ বা মাই বিকশিত হতে আরম্ভ করে এবং আকারে বৃদ্ধি পায় ও স্থুলতা লাভ করে। সাধারণত ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যেই দুধ পরিণতি সম্পূর্ণ হয়।

 

পুংশরীরে স্তন থাকলেও তা অপরিণত অবস্থাতেই থাকে এবং কয়েকটি বিরল ক্ষেত্র ব্যতীত তা থেকে দুগ্ধ নিঃসরণ হয় না। যৌবনপ্রাপ্ত স্ত্রীশরীরে পুষ্ট স্তনের আভাস প্রকটভাবে ফুটে ওঠে। প্রকৃতপক্ষে ব্রেস্ট স্বেদগ্রন্থিরই বিবর্তিত রূপ। স্তন্যপায়ী প্রাণীর শরীরে স্বেদগ্রন্থি বিবর্তন লাভ করে স্তনে রূপান্তরিত হয়। মানবশরীরে দু’টি স্তন থাকে কিন্তু অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের বহুক্ষেত্রেই দুইয়ের অধিক দুধ পরিলক্ষিত হয়। যৌনমিলন কালে স্তন চুমু দিয়ে বিশেষ আনন্দ পাওয়া যায় ।

 

নারীর সৌন্দর্যের একটা গুরত্বপূর্ণ অংশ হল তাদের স্তন। ১২-১৩ বছরে এই লক্ষণ বোঝা যায়কেন যৌন আকর্ষণের মূলকেন্দ্র মেয়েদের বক্ষস্থল? শুধুই কি যৌনতা নাকি অনেক ক্ষেত্রেই শুধু নান্দনিক আকর্ষণও থাকে? এক এক জনের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাটি অবশ্যই একেক রকম।

মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ বক্ষস্থল। কিন্তু কীসের জন্য এই আকর্ষণ? শুধুমাত্র ছেলেরা নয়, মেয়েরাও কিন্তু বক্ষসৌন্দর্যের প্রতি আকৃষ্ট হন। কিন্তু কেন?
১) এই বিষয়ে প্রথম তত্ত্বটি অবশ্যই সিগমুন্ড ফ্রয়েডের, যেখানে তিনি বলেছেন যে মায়ের কোল থেকেই অবচেতনে যৌনতা সম্পর্কে প্রথম ধারণাটি জন্মায় মানুষের। অর্থাৎ স্তন্যপানের অভিজ্ঞতাই ভবিষ্যতে স্তন সম্পর্কে আকর্ষণ তৈরি হওয়ার প্রধান কারণ।
২) সম্পূর্ণ উন্মোচিত স্তনের চেয়েও তার আভাস অনেক বেশি আকর্ষণীয়। মনস্তত্ত্ববিদেরা বলেন, এই পুরোটা না দেখতে পাওয়াই তীব্র আকাঙ্ক্ষা তৈরি করে মানুষের মধ্যে, ছেলেমেয়ে নির্বিশেষে।
৩) গঠনগত দিক থেকে মেয়েদের স্তন প্রকৃতপক্ষেই সুন্দর। পুরুষ ও নারী, দু’জনের শারীরিক গড়ন যদি দেখা যায়, তবে সৌন্দর্যের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে মেয়েদের শরীরের এই অঙ্গই

 

 

সোমবার

সর্বকালের সেরা ২০ ক্রিকেট রেকর্ডের ৯ টিতেই টাইগাররা

 

জাহিদুল ইসলাম, বিডি টুয়েন্টিফোর টাইমস :  বিশ্ব ক্রিকেটের রেকর্ড এর সপ্তাশ্চার্যে কোন বাংলাদেশির নাম থাকবে একটা সময় সেটা ছিলো কেবলই ছিড়ে কাথার নিচে শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখার মত। কিন্তু সে স্বপ্নকে বাস্তবে নামিয়ে এনেছেন নতুন প্রজন্মের কিছু টাইগার ক্রিকেটার। যাদের কল্যানে ক্রিকেট সর্বকালের সেরা ২০ রেকর্ড এর তালিকায় ৯ টি জায়গাতেই নাম রয়েছে বাংলাদেশিদের। তালিকায় সবার উপরে স্যার ডন ব্র্যাডম্যান। এর পরেই যথাক্রমে শচীন,  সোহাগ গাজী, লারা, মুরালি, কুম্বলে, ভিলিয়ার্স, জিম লেকার, শোয়েব আখতার, কুমার সাঙ্গাকারা, লাসিথ মালিঙ্গা।

 

এক পলকে দেখে নিন সর্বকালে সেরা ২০ ক্রিকেট রেকর্ড :

১. স্যার ডন ব্র্যাডম্যান ( অস্ট্রেলিয়া) : আউট হওয়ার  আগ পর্যন্ত ব্যাটিং গড়টা ১০০+ ই ছিলো। কিন্তু জীবনের শেষ ইনিংসে মাত্র ৪ রান করে আউট হয়ে যাওয়ায় ব্যাটিং গড় নেমে যায় ৯৯.৯৪! তারপরও এটাকেই ধরা হয় সর্বকালে সেরা ক্রিকেট রেকর্ড হিসেবে।

২. শচীন তেন্ডুলকার (ভারত) : আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবিশ্বাস্য ১০০ সেঞ্চুরি করে তালিকার দ্বিতীয় স্থান দখল করেছেন।

৩. সোহাগ গাজী (বাংলাদেশ) : ১৩৬ বছরের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে একমাত্র ক্রিকেটোর হিসেবে একই টেস্টে সেঞ্চুরি ও হ্যাট্রিক করে রয়েছেন তৃতীয় স্থানে।

৪. ব্রায়ান চার্লস লারা ( ওয়েস্ট ইন্ডিজ) : টেস্টে এক ইনিংসে ব্যাট করে অবিশ্বাস্য ৪০০ রান! তালিকায় অবধারিতভাবেই চতুর্থ স্থানে ঠাই পেয়েছেন তিনি।

৫. জিম লেকার/ অনিল কুম্বলে (ইংল্যান্ড/ভারত) : টেস্টে এক ইনিংসে ১০ উইকেট। রেকর্ড এর ভাগিদার দুই জন হওয়ায় তালিকায় পঞ্চম স্থানে নেমে গেছেন তারা।

৬. কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা ) : বিশ্বকাপে সেঞ্চুরি করাই যেখানে বড় অর্জন  সেখানে কিনা করে বসলেন টানা ৪ ম্যাচে সেঞ্চুরি।

 

৭. মুত্তিয়া মুরালিধরন (শ্রীলঙ্কা ) : আান্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০০ উইকট নিয়ে তালিকায় সপ্তম স্থান দখল করেছেন মুরালিধরন।

৮. এবিডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ অাফ্রিকা)  : একদিনের ক্রিকেটে ৩১ বলে সেঞ্চুরি করে তালিকায় অষ্টম স্থান দখল করেছেন তিনি।

৯. লাসিথ মালিঙ্গা (শ্রীলঙ্কা ) : আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হ্যাট্রিক অনেকেই করেছেন কিন্তু ডাবল হ্যাট্রিক একজনেরই আছে। ২০০৭ বিশ্বকাপে দক্ষিণ অফ্রিকার বিপক্ষে এই কীর্তি গড়েন মালিঙ্গা।

১০. মোহাম্মদ আশরাফুল : ১৩৬ বছরের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টিনেজার হয়েও টেস্টে অভিষেকে সেঞ্চুরি হাঁকান। রেকর্ড এর শুরু কেবল। আসল রেকর্ড হচ্ছে টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসের সর্ব কনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান। মাত্র ১৬ বছর ৩৫৩ দিনে এই বিশ্ব রেকর্ড গড়েন। মতান্তরে ১৭ বছর ৫৪ দিন।

১১.  তামিম ইকবাল (বাংলাদেশ) : বিশ্বের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ৩ ফরম্যাটে দেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান ও ব্যাক্তিগত সর্বচ্চ  রানের ইনিংস খেলেন।

১২. হার্শেল গিবস/যুবরাজ সিং (দক্ষিন আফ্রিকা/ভারত) : ৬ বলে ৬ ছক্কার রেকর্ড! এর আগে রেকর্ডটি ছিলো ভারতের রবি শাস্ত্রীর। তবে সেটা আন্তার্জতিক ক্রিকেট না হয়ে প্রথম শ্রেনীর হওয়ায় তার নাম বাদ পরে গেছে। অবশেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম এই কীর্তি গড়েন যুবরাজ সিং। ২০০৭ সালের আইসিসি ওয়ার্ল্ড টি টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। একই বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে এই কাজটিই কারেন হার্শেল গিবস।

১৩. সাকিব আল হাসান: বিশ্বের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট-ওয়ানডে-টি টুয়োন্টি এই তিন ফরম্যাটেই একই সময়ে বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার নির্বাচিত হয়েছেন। সেটা আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়েই।

 

১৪. শোয়েব আখতার ( পাকিস্তান ) : কেবলই একটি বল তাকে অমরত্ব দিয়েছে। ২০০ বছরের ক্রিকেট ইতিহাসে একমাত্র বোলার হিসেবে ১০০ মাইল গতিতে বল করার গৌরব অর্জন করেন পাকিস্তানি এই গতিদানব।

১৫. তাইজুল ইসলাম:   ১ ডিসেম্বর, ২০১৪ । রেকর্ডের বরপুত্র হয়েই কি না বাংলাদেশের ক্রিকেটে আবির্ভাব হয়েছে তাইজুল ইসলামের? বোধহয় তাই-ই, টেস্টে দেশের হয়ে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৮ উইকেট-শিকারের কীর্তি নিজের করে নেওয়ার পর একদিনের ক্রিকেটে অভিষেকেই দারুণ এক হ্যাটট্রিকে গুঁড়িয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুলের এই হ্যাটট্রিকের মাহাত্ম্য অন্যরকম। ক্রিকেট ইতিহাসে অভিষেকেই হ্যাট্রট্রিক করা একমাত্র ক্রিকেটার যে তিনিই এরপর এই রেকর্ড এ নাম লিখিয়েছেন দক্ষিন আফ্রিকান কাগিসো রাবাদা। তাতে কি প্রথম হিসেবে তাইজুলের রেকর্ড ভাঙার সুযোগ আর কারও নেই।

১৬.মুমিনুল হক: টেস্টে অভিষেকের পর থেকে টানা ১৩ টেস্টেই খেলেছেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস। যেটা একটা বিশ্ব রেকর্ড। ভিলিয়ার্সেরও ১৩ টেস্টে ফিফটি প্লাস রান করার রেকর্ড থাকলেও অভিষেকের পর গত ১৩৬ বছরের ইতিহাসে এমটা আর কোন  ব্যাটসম্যান করে দেখাতে পারেন নি।

১৭. তাসকিন আহমেদ: ২০১৪ জুলাই। একদিনের ক্রিকেটে অভিষেকে সবচেয়ে  কমবয়সে ৫ উইকেটের রেকর্ড। অভিষেকে আরও অনেকেই ৫ উইকেট নিয়েছেন। কিন্তু তাসকিন আহমেদই একমাত্র টিনেজার হিসেবে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেকেই তুলে নেন ৫ ‍উইকেট।

১৮. মোস্তাফিজুর রহমান : তালিকায় নতনু সংযোজন মোস্তাফিজুর রহমান। বিশ্বের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে অভিষেকেই টেস্ট ও ওয়ানডেতে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ হয়েছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের অভিষেক সিরিজেই ৩ ম্যাচ সিরিজে সবচেয়ে বেশি ‍উইকেট নিয়েছেন। রেকর্ড এর মাহাত্ব্য আরও বেড়ে যায় যখন আপনি জানবেন রেকর্ডটি করা হয়েছে উপমহাদেশর মরা উইকেটে বিশ্বসেরা ব্যাটিং লাইনঅাপ হিসেবে খ্যাত ভারতের বিরুদ্ধে।

১৯. ইলিয়াস সানি  ( বাংলাদেশ) : বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকে ৫ উইকেট সহ ম্যান অব দ্যা ম্যাচ হয়েছেন। তিন।

২০. ড্যারেন লেম্যান (অস্ট্রেলিয়া) : বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে খেলোয়াড় ও কোচ দুই ভুমিকাতেই বিশ্বকাপ জিতেছেন তিনি।

বি:দ্র: তালিকায় একজন ক্রিকেটার একবারই অন্তর্ভুক্ত হতে পেরেছেন। নাহলে শচীন-লারা-সাঙ্গাকারা-ব্রাডম্যানের মত ক্রিকেটার তালিকায় একাধিকবার আসতে পারতেন।

বাংলাদেশের ৯ টাইগারর ক্রিকেটার এমন কিছূ দূর্দান্ত রেকর্ড গড়েছেন যেগুলো ভাঙবে না কোন দিনও। ক্রিকেট বিশ্বে ডন ব্র্যাডমানের অবিশ্বাস্য সেই ৯৯.৯৪ গড়ের সাথে আশ্চর্য্য রেকর্ড হিসেবে এই সাত বাংলাদেশির নামও উচ্চারিত হয়। এবার দেখে নিন রেকর্ডবুক তছনছ করে দেয়া সেই সাত টাইগারের কীর্তী- লিখেছেন মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম

মোহাম্মদ আশরাফুল : ৬ সেপ্টেম্বর ২০০১। সবচেয়ে বম বয়েসে একই দিনে দুটো রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশ ক্রিকেটের বিস্ময় বালক। সবচেয়ে কম বয়সি হিসেবে টেস্টে সেঞ্চুরি করেন একই ম্যাচে  যেটা সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে অভিষেক টেস্টে সেঞ্চুরির রেকর্ডও। ক্রিকেটের বিবর্তনে এখন  ২০ বছরের আগে জাতীয় দলে অভিষেক অকল্পনীয়। সেখনে বড়জোড় অনূর্ধ্ব-১৯ খেলে কেউ দ্রত  খেলে ফেলতে পারে জাতীয় দলে সেক্ষেত্রেও কিন্তু বয়স হয়ে যাবে ১৮ এর বেশি। তারও কম বয়সে যদি কারও অভিষেক হলে সেটা টেস্টে হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। আর যদি অভিষেক হয়েও যায় রেকর্ডটা ভাঙা সহজ হবে না। কারণ ওই বয়সে কারও পক্ষে টেস্টে সেঞ্চুরি করা অনেকটা অসাধ্য সাধন করেই দেখোনো। ৬ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় গড়া সেই রেকর্ড তাই টিকে যেতে পারে আরও ১০০ বছর।

 

সোহাগ গাজি : ১৩ অক্টোবর ২০১৩, চট্টগ্রামে নিউজিল্যান্ডের সাথে টেস্ট ম্যাচে প্রথমে সেঞ্চুরি এবং পরে বল হাতে হ্যাট্রিক করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েন বাংলাদেশের তরুণ অফ স্পিনার সোহাগ গাজী। বাংলাদেশ দলে সাকিব আল হাসানের পর একমাত্র তিনিই কোন একটি টেস্ট ম্যাচে সেঞ্চুরি এবং পাঁচের বেশি উইকেট নিলেন।প্রথম ইনিংসে আট নম্বর ব্যাটসম্যান হিসাবে ক্রিজে নেমে টেইল-এন্ডারদের সাথে সেঞ্চুরি করেন সোহাগ। ১০১ রান করে অপরাজিত থাকার পর  নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে একটি হ্যাট্রিকসহ ছয়টি উইকেট নেন এই অফ স্পিনার। ১৩৬ বছরের টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে এই ঘটনা এই প্রথম। যে কারনে প্রথম হিসেবে েএমন বিরল রেকর্ড গড়ায় সেটা আর কেউ ভেঙে ফেলতে পারবে না।

 তামিম ইকবাল খান : ২০১৬ মার্চ। বিশ্বের ্একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তিন ফরম্যাটে দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি রান ও ব্যাক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলে রেকর্ডবুক নতুন করে লিখতে বাধ্য করেন চট্টগ্রামের এই ফায়ারবাক্স।ছাড়া তামিম ইকবালে ঝুলিতে রয়েছে দলের হয়ে সব ফর‌ম্যাটে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি, ফিফটি, বেশি চার ও বেশি ছক্কা হঁকানোর রেকর্ডও্ সেসব ছাপিয়ে প্রথম দুটো রেকর্ডই অমরত্ব পেয়ে গেছে। যেটা আর কারও পক্ষেই ভাঙা সম্ভব হবে না।

৬. সাকিব আল হাসান:  ২০১৫ নভেম্বর।  সবাই তাকে মিস্টার অল রাউন্ডার হিসেবেই চিনেন। এরই মধ্যে গড়ে ফেলেছেন বেশ কিছু বিশ্ব রেকর্ড। একই  ইনিংসে  সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেট, ১০ উইকেটও নিয়েছেন । সেসব ছাপিয়ে তার যে রেকর্ড ক্রিকেট বিশ্বে অমরত্ব পেতে পারে সেটি হলো প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে একই সাথে ৩ ফরম্যাটেই বিশ্বের শীর্ষ অল রাউন্ডার হওয়া। এক সাথে যেখানে ৩ ফরম্যাটের দলে জায়গা ধরে রাখাই কঠির সেখানে ৩ ফরম্যাটে এমন কীর্তী গড়া প্রায় অসম্ভবই। যিনি এই রেকর্ড ভাঙবেন তাকে স্পোশাল প্রতিভা নিয়েই জন্ম নিতে হবে। আর যদি ভেঙেও ফেলেন তার পরও সাকিবের এই কীর্তি টিকে থাকবে কোটি বছর। কারণ প্রথম হিসেবে এই রেকর্ড গড়ার সুযোগ আর কারও নেই।

 

মুমিনুল হক: টেস্টে অভিষেকের পর থেকে টানা ১৩ টেস্টেই খেলেছেন পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস। যেটা একটা বিশ্ব রেকর্ড। ভিলিয়ার্সেরও ১৩ টেস্টে ফিফটি প্লাস রান করার রেকর্ড থাকলেও অভিষেকের পর গত ১৩৬ বছরের ইতিহাসে এমটা আর কোন  ব্যাটসম্যান করে দেখাতে পারেন নি।