2017 at 11:20AM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
2017 at 11:20AM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বৃহস্পতিবার

জেনে নিন স্বামী-স্ত্রীর যে ১০ ভুলে সন্তান হয়না সারাজীবন!!

 

 

বয়স বাড়ার সঙ্গে নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতা প্রাকৃতিকভাবেই খানিকটা কমে আসে। শুধু তা-ই নয়, জীবনযাপনের আরো কিছু বিষয় সন্তান ধারণক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। চলুন বিস্তারিত জেনে নিন_

১. অতিরিক্ত ওজন
অতিরিক্ত ওজন সন্তান না হওয়ার একটি অন্যতম কারণ। এটি শরীরের হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে এবং নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতাকে অত্যন্ত জটিল করে তোলে। এর ফলে নারীর জরায়ুর কার্যক্ষমতাও হ্রাস পায়। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, ১৮ বছর বয়সের যেসব নারী ওজনাধিক্যের সমস্যায় রয়েছেন, তাঁরা জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হন এবং তাঁদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা কমে যায়।

২. রুগ্ন শরীর
অতিরিক্ত ওজন যেমন সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে, তেমনি খুব বেশি পাতলা হওয়াও ক্ষতিকর। বেশি চিকন হলে নারীর দেহে ল্যাপটিন হরমোনের অভাব হয়। এই হরমোন ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে এই হরমোনের ঘাটতি হলে ঋতুচক্রের সমস্যা হয়। তাই গবেষকদের মতে, উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্য বজায় রাখুন। সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন ঠিক রাখুন। এটি নারীর বন্ধ্যত্ব দূর করতে সাহায্য করে।

৩. বয়স বেশি হওয়া
যখন নারীর ঋতুচক্র স্বাভাবিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তখন সে আর সন্তান ধারণ Child capacity করতে পারে না। ঋতুচক্র একবারে বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। তবে যদি মেনোপজের ঠিক আগের পর্যায়ে শরীরে ইসট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায় বা একদমই নিঃসৃত না হয়, তখন তাকে পেরিমেনোপজ বলা হয়। মেনোপজ হয় সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। ৪৫ বছরের আগেই পেরিমেনোপজ হতে পারে। তাই অধিকাংশ চিকিৎসকের মতে, ৩৫ বছরের আগে সন্তান নেওয়া উচিত। এর পরে সন্তান ধারণক্ষমতা কঠিন হয়ে পড়ে।

৪. বংশগত কারণ
যদি আপনার মায়ের মেনোপজ আগে হয়, তবে আপনারও আগে থেকেই মেনোপোজ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নারীরা জন্মায় কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে এবং এই জিনিসটি বেশি হওয়া বা কম হওয়ার পেছনে জিনগত কারণও কাজ করে। এ রকম অনেক কিছুই নির্ভর করে বংশগত কারণে। গবেষকদের মতে, যদি পরিবারে দেরিতে সন্তান ধারণের ইতিহাস থাকে, তবে আপনারও দেরিতে সন্তান হতে পারে।

৬. মানসিক চাপ
গবেষণায় বলা হয়, যেসব নারী দীর্ঘদিন ধরে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকেন, তাঁদের সন্তান ধারণ ক্ষমতা Child capacity অনেক কমে যায়। কারণ, চাপ শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটায়। তবে চাপই এর একমাত্র কারণ নয়। গবেষকদের পরামর্শ, যেসব নারী সন্তান নিতে চাইছেন, তাঁদের চাপ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শেখা খুব জরুরি।

৫. মদ্যপান
মদ্যপানে অভ্যস্ত নারীদের ক্ষেত্রে এ ঝুঁকি থাকে অনেক। ২০০৪ সালে সুইডিশ বিজ্ঞানীরা ১৮ বছর ধরে মদ্যপান করেন—এমন সাত হাজার নারীর ওপর গবেষণা করে দেখেন, তাঁদের সন্তান ধারণক্ষমতা অনেক কমে গেছে। তাই গবেষকদের পরামর্শ, যদি আপনি সন্তান নিতে চান, তবে অবশ্যই মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন।

৬. বেশি ব্যায়াম
ব্যায়াম করা আপনার শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং শক্তি দেয়। যখন আপনি সন্তান নিতে চাইবেন, এটি খুব জরুরি। তবে আপনি যদি অতিরিক্ত ব্যায়াম করেন, এটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যাঁরা দিনে পাঁচ ঘণ্টার বেশি ব্যায়াম করেন, তাঁদের এ আশঙ্কা থাকে।

৭. থাইরয়েড সমস্যা
থাইরয়েড সমস্যা গর্ভধারণকে ব্যাহত করে। থাইরয়েড হলো এমন একটি গ্রন্থি, যা ঘাড়ের সামনের দিকে নিচের অংশে থাকে। এই থাইরয়েড থেকে অনেক হরমোন নিঃসৃত হয়। থাইরয়েডজনিত কোনো সমস্যা হলেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

৮. ক্যাফেইন
আপনি যদি প্রচুর পরিমাণ ক্যাফেইন জাতীয় জিনিস খান, এটি আপনার গর্ভধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। গবেষণায় বলা হয়, যাঁরা দিনে পাঁচ কাপের বেশি কফি পান করেন, তাঁদের এ সমস্যা হয়। তাই সন্তান নিতে চাইলে কফিপান কমিয়ে দেওয়ার পক্ষেই মতামত গবেষকদের।

৯. যৌন সমস্যা
যৌন বাহিত রোগের কারণেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। যেমন : সিফিলিস, গনোরিয়া, প্রদাহ ইত্যাদি।

১০. স্বাস্থ্যগত সমস্যা
বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যার ফলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে। পলিসাইটিক ওভারি সিনড্রোম, সিস্ট, এনডোমিটট্রিওসিস—এসব বিষয় অনেক সময় নারীর বন্ধ্যত্বের জন্য দায়ী। এ ছাড়া রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস অনেক সময় এর কারণ হয়। তাই এসব সমস্যা হলে আগে থেকে চিকিৎসা করাতে হবে, নয়তো সন্তান ধারণ করতে সমস্যা হতে পারে।

শুক্রবার

আপনি কি গার্লফ্রেন্ডের সাথে ফোন সেক্স করেন? তাহলে এই পোস্টটি অবশ্যই পরুন…

 

ভয়াবহ যৌন দুর্বলতা সৃষ্টি হতে পারে ফোন সেক্স এর মত খারাপ অভ্যাসের কারণে৷ এমনকি, লিঙ্গশীতলতা, দ্রুত বীর্যপাত এবং পুরুষত্বহীনতার মতো রোগেও আক্রান্ত হতে পারে ফোন সেক্সে৷ তাই যদি এ ধরনের অভ্যাসে আসক্ত হয়ে থাকেন তাহলে এক্ষুনি সতর্ক হন। ফোন সেক্স বিষয়টা কি? ফোনের মধ্যে দিয়েই ছেলে এবং মেয়ের অন্তরঙ্গতা বেড়ে চলা৷ পোশাকের বিবরণ থেকে তারপর ফোনের মধ্যেই শরীরের থেকে সব পোশাক খুলে নেওয়া৷ কথার মধ্যে দিয়ে আপদমস্তক আদর৷আর সে আদর বাড়তে বাড়তে একেবারে ….

যৌনমিলন৷ প্রতিটি ভঙ্গির নিঃখুত বিবরণ৷ কখনও কোথায় হাত যাচ্ছে, কখন কোথায় যাচ্ছে ঠোঁট, মুখ, যৌনাঙ্গ৷ সবই কথায় কথায় ফোন থেকে সোজা শরীরে৷ ফোনের কথায় কাছে আসা, শেষমেশ স্বমৈথুনের মধ্যে দিয়েই এ যেন দূরে থেকে কাছে আসার ফন্দি৷ ‘ফোন সেক্স’ এমনই এক আদবকায়দা যেখানে এক মুহূর্তের জন্যে ভুলে যাওয়া, প্রিয়মানুষটি দূরে আছে৷ কিন্তু জানেন কি? রুমা-অমিত একা নয়, একরকম অভ্যাসে আসক্ত বহু প্রেমিক-প্রেমিকাই৷ কাজের খাতিরে দূর দেশে পাড়ি দিয়ে প্রিয় মানুষকে কাছে পাওয়ার একটা অভিপ্রায় এই ‘ফোন সেক্স’৷ তবে এই অভ্যাস একেবারেই যে সু-অভ্যাস নয়, তা বলছেন যৌনরোগ বিশেষজ্ঞরা৷ চিকিৎসকদের মতে, ‘ফোন সেক্স’ একটা নেশা৷

 

এই নেশা যতদিন যায় ততই বাড়তে থাকে৷ ডাক্তারদের কথায়, যৌন দুর্বলতা আনতে পারে এই ধরণের অভ্যাসে৷ এমনকি, লিঙ্গশীতলতা, দ্রুত বীর্যপাত এবং পুরুষত্বহীনতার মতো রোগেও আক্রান্ত হতে পারে ফোন সেক্সে৷ তবে উপায় আছে, এর থেকে রেহাই পাওয়ারও৷ ফোন সেক্স থেকে কিভাবে বাচবেন:- অভ্যাস ত্যাগ করার জন্য প্রথমেই শক্ত হতে হবে দু’পক্ষকে৷ প্রেমিক চাইলে, প্রেমিকাকে সামলাতে হবে পুরো ব্যাপারটা৷ উলটোটিও ঘটতে পারে৷ বেশি রাতে প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলা ববন্ধ করুন৷ তাহলে দেখবেন আসতে আসতে ফোন সেক্স বন্ধ হয়ে যাবে৷ প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন খোলামেলা জায়গায় দাঁড়িয়ে৷ বাড়ির বারান্দা বা ছাদকে বেছে নিন৷ পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কথা বলুন৷ প্রেমের কথা থাকলেও তাতে যেন যৌনতার উসকানি না থাকে৷ বিয়ের কথা উঠতেই পারে৷ তবে ফুলশয্যার কথা আলোচনা না করে৷বরং সংসার গোছানোর কথা বলুন৷ সিনেমা, সাহিত্য, গান-বাজনা নিয়ে কথা বলুন৷ দরকার পড়লে গান শুনুন বা শোনান৷ এক টানা কথা না বলে কথার সময়কে ভাগ করে নিন৷ তাহলে দেখবেন খুব সহজেই যৌনতার কথা উঠবে না৷ প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলার সময় ফোনে অল্প পয়সা রিচার্জ করুন৷ যাতে দরকারি কথা শেষ হওয়ার পর নিজেক থেকেই ফোনটা কেটে যায়৷ ফোন সেক্সের নেশা বাড়াবাড়ি পর্যায় গেলে অবশ্যই মনোরোগ বিশষজ্ঞের সঙ্গে দেখা করুন৷ সুস্থ জীবন গড়ে তুলুন৷ প্রোডাক্টটিভ কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ুন৷ সব শেষে ইচ্ছাশক্তিই বড় শক্তি৷ দু’জনেই দু’জনের সাহায্যে হাত বাড়ান৷ ভালবাসার গল্প হয়ে উঠুক সুখের গল্পের৷ তাতে প্রযুক্তি নির্ভর যৌনতার কালো রং না ধরাই ভাল৷