January 15 লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
January 15 লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মঙ্গলবার

চিরকাল যৌবন ধরে রাখার গোপন কিছু কৌশল

যৌবন

যৌবন তাক অটুট এমনি মনে মেনে প্রোয় সবারই চাওয়া। অল্পতেই বুড়িয়ে যাওয়া কেউই পছন্দ করেন না। একটু বয়স বাড়তে না বাড়তেই যখন ত্বকে পড়ে বয়সের ছাপ এবং দেহের বিভিন্ন অংশে দেখা দেয় বয়সজনিত সমস্যা তখন অনেকেই আফসোস করেন, ‘যৌবনটা আরও কিছুদিন যদি ধরে রাখা যেতো’। কিন্তু আফসোস করে কোনো কিছুই ফিরিয়ে আনা সম্ভব না। তাই সতর্ক হওয়া উচিত তরুণ বয়স থেকেই। সতর্কতার সাথে নিয়মিত কিছু উপায় মেনে চললে অনেকটা সময় ধরে রাখতে পারবেন যৌবন । বয়স হলেও দেহে ও ত্বকে বয়সের ছাপ পড়বে বেশ দেরিতে। জানতে চান সেই গোপন উপায় গুলো? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক।

যৌবন ধরে রাখার কৌশল

১) মাছের তেল
মাছের তেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা দেহে বয়সের ছাপ রুখে দিতে সক্ষম। এই ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করেন, কার্ডিওভ্যস্কুলার সিস্টেম ঠিক রাখে, চুলের সুস্থতা বজায় রাখে এবং ত্বকে বয়সের ছাপ রোধ করে। সুতরাং আপনি দেখতে যেমনযৌবন ধরে রাখার কৌশল।যৌবন ধরে রাখার টিপস।যৌবন ধরে রাখার উপাই।চেহারার যৌবন চিরকাল ধরে রাখার সবচাইতে সহজ কৌশলটি!যৌবন ধরে রাখতে করণীয় তরুণ দেখাবেন তেমনই আপনার দেহও তারুণ্য অনুভব করবে। আপনি ভালো কোনো মাছের তেল পরিমিত খেতে পারেন নতুবা সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন মাছ রাখুন খাদ্যতালিকায়।
২)যৌবন ধরে রাখতে চিনিকে না বলুন
ডারমাটোলজিস্ট আভা সাম্ভান বলেন, ‘প্রসেসড চিনি, যা আমরা হরহামেশা খাই তা আমাদের ত্বক বুড়িয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। কারণ, প্রসেসড চিনি আমাদের ত্বকের কোলাজেন টিস্যু দুর্বল করে এবং ত্বকের ইলাস্টিসিটি নষ্ট করে দেয়’। সুতরাং চিনিকে একেবারেই না বলুন।

যৌবন ধরে রাখে যে সব ভেষজ উদ্ভিদ

৩) পরিশ্রম করুন
চলাফেরা, হাঁটাহাঁটি, শারীরিক ব্যায়াম যেভাবেই হোক না কেন পরিশ্রম করুন নিজের তারুণ্য ধরে রাখার জন্য। শারীরিক পরিশ্রম পুরো দেহের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, পুরো দেহে সঠিক উপায়ে অক্সিজেনের সরবরাহ করে। এতে আমাদের দেহের প্রায় প্রতিটি কোষ সজীব হয় এবং আমাদের দেহ অনেক সুঠাম হয় লাভ করে যৌবনতা । দেহে বার্ধক্য জনিত সমস্যা অনেক কম দেখা দেয়।
৪) তিলের তেল
মে ফ্লাওয়ার ইন অ্যান্ড স্পা এর ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর এবং মালিক লিসা হেডলি বলেন, ‘প্রতিদিন সকালে তিলের তেল পুরো দেহের ত্বকে ম্যাসেজ করলে শুধু ত্বকই হাইড্রেট হয় না এর পাশাপাশি রক্ত সঞ্চালনও বৃদ্ধি পায়। এরপর ভালো করে গোসল করে নিলে ত্বকের মরা কোষ দূর হয় এবং ত্বক থাকে তরুণ অনেকটা সময় ধরে।
৫) যৌবন ধরে রাখতে গ্রিন টী
চা/কফি কমবেশি সকলেই পান করে থাকেন। কিন্তু যদি তারুণ্য ধরে রাখতে চান দেহে এবং ত্বকে তাহলে এর পরিবর্তে পান করা শুরু করুন গ্রিন টী। গ্রিন টীর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে।
৬) মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন
মানসিক চাপের কারণে ত্বকে বিশেষ করে মুখের ত্বকে রিংকেল পড়তে দেখা যায়। এছাড়াও চুল পড়ার অন্যতম প্রধান কারণ ধরা হয় মানসিক চাপকে। মানসিক চাপ শুধুমাত্র ত্বকেই বয়সের ছাপ ফেলে না এটি আপনার দেহকেও বুড়িয়ে ফেলে। মানসিক চাপ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করার বেশ বড় একটি কারণ। এছাড়া অনেকেই মানসিক চাপে পড়লে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়েন। তাই মানসিক চাপ থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকুন তাহলেই যৌবন কিছুটা হলেও প্রাণবন্ত থাকবে। সূত্রঃ হেলথ ডাইজেস্ট

দ্রুত বীর্যপাত রোধ করব কি করে?

দ্রুত বীর্যপাত

প্রথম প্রথম সব মানুষের ক্ষেত্রেই অনভিজ্ঞতা, লজ্জা, নিজের উত্তেজনা কে নিয়ন্ত্রন করতে না পারা ইত্যাদির কারনে দ্রুত বীর্যপাত হতে পারে। চিন্তার কিছু নেই। সময় নিন, তাড়াহুড়া করে মিলিত হবেন না। এই মুহূর্তে আপনার চিকিৎসকের কাছে যাবার প্রয়োজন নেই বলেই মনে হয়। বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখে বিভ্রান্ত হবেন না। আপনার যে সমস্যা এটা দ্রুত বীর্যপাত না, সেটা খুবি স্বাভাবিক।

সবার আগে দ্রুত বীর্যপাত বলতে আপনি কি বোঝান তা বুঝতে হবে । একটি ছেলের যদি করার সময় ১০মিনিটের মাথায় বীর্যপাত হয়, সেটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক । একে দ্রুত বীর্যপাত বলা যাবে না । এমনকি ৬-৭ মিনিট ও স্বাভাবিক বীর্যপাত বলা হয় । আপনি তখনি আপনার এ বিষয় টি নিয়ে চিন্তা করবেন যখন আপনার তার থেকেও কম অর্থাৎ ১-৫ মিনিটে বীর্যপাত হবে । কেবল তখনি আপনি বলতে পারবেন যে আপনার দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা অর্থাৎ দ্রুত বের হয়ে যাচ্ছে। চিন্তার কোন কারণ নেই । মূল আলোচনার আগে আর একটি প্রচলিত ধারণার কথা বলা যাক ।
অনেক মানুষ ই আছেন যারা মনে করেন তার অধিকাংশ সমস্যার কারণ মাস্টারবেশন । এটি ভুল ধারণা । মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন সম্পুর্ণ স্বাভাবিক একটি ব্যপার । এতে আপনার কোন দিক দিয়েই কোন ক্ষতি হবার চান্স নেই বা দ্রুত বীর্যপাতের জন্য দায়ী নয়।
এই কথাটি বলার কারণ খুব ই সরল । কারণ অনেকেই মনে করে তার দ্রুত বীর্যপাতের আসল কারণ সে অনেক মাস্টারবেট করে । এখানে একটি থিওরি আছে ।বোঝানোর চেষ্টা করছি । ধরুণ আপনি বাথরুমে গেলেন মাস্টারবেশন করতে । আপনি যসি ২০ মিনিট ধরে করেন তাহলে অবশ্যই আপনার বাসা থেকে ডাকাডাকি হবে , না হলেও আপনার অবচেতন মন ই আপনাকে তাড়া দেবে । এজন্য যা হয় তা হল , অবচেতন ভাবেই ছেলেরা মাস্টারবেট করতে করতে দ্রুত কিভাবে বের করা যায় সেটা শিখে ফেলে । পরে সেক্স করার সময় মনের অজান্তেই হয়তো পেনিসের তার সেই স্পেশাল জায়গা অথবা তার সে বিশেষ স্টাইল সে ধরে ফেলে , ফলে তাড়াতাড়ি বের হয়ে যায় ।


এখন , যাদের আসলেই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় তারা কি করবেন ? কারণ অবশ্যই , আপনার গার্লফ্রেন্ড বা ওয়াইফ আপনার পেনিস মুখে নিল , আর আপনার দ্রুত বীর্যপাত হয়ে গেল কিছু করার আগেই , অথবা ধরলো আপনার পেনিস , সাথে সাথে বের হয়ে গেল , অথবা আপনার গার্লফ্রেন্ড বা পার্টনার হয়তো উত্তেজক কিছু করলো আপনার সাথে , তখনি বের হয়ে গেল । এগুলো হল সমস্যা। সলিউশনে যাই এবার আমরা ।
একটি ব্যপার স্বাভাবিক । ধরুন আপনি অনেকদিন সেক্স করেন না , আপনার পার্টনারের সাথে অনেকদিন পর করতে গিয়ে উত্তেজনায় দ্রুত বের হয়ে আসলো স্পার্ম । এটি স্বাভাবিক , এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই । এটি আপনার অক্ষমতা নয় । এবার আসুন দেখি যাদের দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় তারা কি কি করতে পারেন –
– হাতের ওপর জোর বাড়ানো । অনেক সময় দেখা যায় ছেলেরা করার সময় সব বা প্রায় সব ভর পেনিস এই দিয়ে থাকে , এতে দ্রুত বের হয়ে যেতে পারে তাই হাতে জোর বাড়াতে হবে ।
– এক পজিশনে বেশিক্ষণ না করে পজিশন বদলে বদলে করতে হবে ।
– একটি পদ্ধতি হল একবার বের করে দেয়া । আপনি আপনার স্পার্ম পার্টনার কে দেখিয়ে তার গায়ে অথবা অন্য কোথাও সেক্স এর আগেই বের করুন একবার। সে হর্নি হবে দেখে । এবার পেনিস টা ভালমত পানি দিয়ে ধুন । এবার ২মিনিট ব্রেক এর পর আস্তে আস্তে আবার কিসিং শুরু করুন । ১৫মিনিটের মাথায় আবার ঢুকাতে সক্ষম হবার কথা ।
– ঢোকানো অবস্থায় যদি আপনার মনে হয় যে এখনি বীর্যপাত হয়ে আসছে তখন আর সোজা ধাক্কা না দিয়ে ঘোরানো শুরু করুন । হাত দিয়ে পেনিস ধরবেন না ।
– একটি অভ্যাস প্র্যাকটিস করুন বাসায় । নিজে পেনিস কে উত্তেজিত করে বের হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্ত পর্যন্ত নিয়ে যান , এর পর আবার স্বাভাবিক হোন বের না করে । এটি সপ্তাহে একবারের বেশি না করাই ভাল কারণ এতে দেহের ক্ষতি হতে পারে

স্ত্রীকে বিছানায় দ্রুত উত্তেজিত করার কৌশল

বিষয়টি অনেকের কাছেই অপ্রয়োজনীয় মনে হতে পারে। মনে হতে পারে যে এই ধরনের প্রশ্নের আসলে কোনো আবশ্যকতা নেই। সত্যি কথা বলতে আমরা অনেকেই জানি না যে দাম্পত্য জীবনে ভাঙ্গন তৈরি করতে অনেকটাই দায়ী এই শারীরিক মিলনে অতৃপ্ততা। স্বামী স্ত্রী ইভয়েই যদি শারীরিক মিলনে অতৃপ্ত থাকেন তাহলে সংসারে সুখ বিষয়টি ধীরে ধীরে নিষ্প্রভ হয়ে পড়ে। শারীরিক মিলনে পুরুষদের যেমন তৃপ্তির কিছুটা বিষয় রয়েছে তেমনি নারীদের তৃপ্তির বিষয়টিও অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত।

নতুন বিয়ে করেছি সমস্যা হলো সহবাসের সময় লিঙ্গ উত্তেজিত হয়না, কি করব?

এমন অনেক শারীরিক মিলনে দেখা যায় নারীদের উত্তেজনার মাত্রা অনেক কম বা শিথিল অর্থাৎ অনেক দেরিতে তারা উত্তেজিত হয়ে থাকেন। এর কারণ অন্বেষণ করে দেখা যায় যে পুরুষদের কিছু অপারগতা এর জন্য দায়ী। যদিও সাধারণভাবে দেখা যায় যে যৌন মিলনে নারীদের উত্তেজনাটা পুরুষের মত ততটা তাড়াতাড়ি আসে না। তাদেরকে নানা কৌশলের মাধ্যমে উত্তেজিত করে নিতে হয়। তাই যে পুরুষ যতো বেশি ঐ সকল বিষয়ে পারদর্শী তারা তত দ্রুত নারীদের যৌন মিলনের জন্য উত্তেজিত করে তুলতে পারেন। এটাকে একটা আর্টও বলা যেতে পারে। আসুন এই বিষয়ে কিছু কৌশল সম্পর্কে জেনে নিই।
নারীকে দ্রুত উত্তেজিত করার কিছু কৌশল :
– বেশির ভাগ নারী মিলনপুর্ব সিঙারে সরাসরি যৌন মিলনের চেয়ে বেশি তৃপ্তি পেয়ে থাকেন। তাই ফোর-প্লে তে অধিক সময় নিন। এটা আপনি এবং আপনার পার্টনার দু’জনের জন্যই অধিক সুখকর।

নারীকে যৌন উত্তেজনায় উত্তেজিত করার চারটি গোপন সুত্র

– শারীরিক মিলনকালে অথবা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করা মোটেও ভুল নয়। সঙ্গীর উত্তেজক কর্মকান্ডের সাথে আপনার কল্পনা মিশিয়ে এক সুখকর আবেশে জড়াতে পারেন। কল্পনার রাজ্যে সব পুরুষ রাজা আর তার সঙ্গী রাণীর আসনে থাকে।
– আমাদের দেশে এখনো সেক্স টয় বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ। তাই নারীকে উত্তেজিত করার জন্য ভাইব্রেটর এর বিকল্প আপনার মধ্যমা আঙুলী দিয়ে তার যোনীর ভিতর জি-স্পট (যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল) এ কম্পন সৃষ্টি করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন কোন অভ্যাস যেন স্থায়ী না হয়ে যায়।
– সরাসরি যৌনমিলনের আগে কিছুটা সময় নিয়ে দুজন দুজনকে ভালোবাসুন। আবেগে আপ্লুত হয়ে আদর করুন। আপনার সঙ্গীর আকাঙ্খার উপর ভিত্তি করে পেনিট্রেশানের আগে আরো কিছু সুখ আদান প্রদান করুন। দীর্ঘসময় আদর আদান প্রদানের মাধ্যমে নারী সঙ্গিীটিকে উত্তেজিত করুন।

মেয়েদের যোনিতে বীর্যপাত করলে মেয়েরা আনন্দ পায় কি?

বীর্যপাত

এককথায়- হ্যাঁ, পায়। পুরুষের বীর্যপাতের সময় নারীরও সারাদেহ একটা নেশার মত আবেশ ভর করে। যা নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য আনন্দদায়ক বটে। এটা বীর্যপাতের প্রতিক্রিয়া। কিন্তু পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণজনিত আনন্দ কিংবা চরম তৃপ্তির আনন্দ, আর এ আনন্দ ঠিক এক নয়। তবে একটা আরেকটারই পরিণতি।

শুক্রপাতের সময় শুক্রপাত জনিত সিক্ততা ও উত্তাপে এমন একটি প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় যার ফলে সূক্ষ্ম ও নিবিড় এক পুলকে নারীর চোখ বুঝে আসে। নারী তখন পুরুষকে দৃঢ়ভাবে জড়িয়ে ধরে চুপ করে কিছুক্ষণ সেই পুলকের শিহরণ অনুভব করতে চায়। এ সময় পুরুষের উচিৎ কিছু সময় চুপ করে সঙ্গিনীকে জড়িয়ে থাকা।
বীর্যপাতের পর সঙ্গে সঙ্গে সরে পড়া কোনোভাই ঠিক নয় পুরুষের জন্য। এটা সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার মতো পরিবেশ ও নারীর মানসিকতা সৃষ্টি করতে পারে। তাই সহবাসে এটি গুরুত্বের সঙ্গে পালন করতে হবে।

যৌন মিলনের সময় আপনার সঙ্গিনী কি ব্যাথা পাচ্ছেন? জেনে নিন সমাধান

যৌন

যৌন মিলনে ব্যথা একটি সচরাচর বিষয়। এমন অনেক বিবাহিত যুগল আছেন যারা যৌন মিলন / শাররীক মিলন করতে পারেন না, কারন স্ত্রী মিলনকালে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন।

ব্যথাযুক্ত যৌনমিলনকে ডিসপারিউনিয়া (dyspareunia) ও বলা হয়।

সেক্সের পূর্বে যৌন শক্তি বাড়াবার ঔষধ সেবন কি আদেও উচিত ?

যৌন মিলনে বা শাররীক মিলন যে সকল কারনে যন্ত্রনাদায়ক হতে পারেঃ
নারী প্রয়োজনীয় মাত্রায় যৌন উত্তেজিত না হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শাররীক মিলনে যন্ত্রনার সৃষ্টি করে। নারীর মনে যৌন চিন্তা/উত্তেজনা আসার ফলে তার গোপনাঙ্গে এক প্রকার পিচ্ছিল আঠালো তরল নিঃস্বরিত হয়ে যোনীকে ভিজিয়ে তোলে, যা সর্বপ্রকার ঘর্ষণ মসৃন করে এবং ব্যথাহীন ভাবে পুরুষাঙ্গের যাতায়ত নিশ্চিত করে।
যদি আপনি সম্পুর্ন উত্তেজিত হওয়া সত্বেও যৌনমিলনে ব্যথা অনুভব করছেন তাহলে একজন ডাক্তারের নিরিক্ষনে যেনে নিন আপনি নিন্মলিখিত কোন সমস্যায় ভুগছেন কিনা?
ডাক্তার আপনাকে নিচের প্রশ্নগুলো সহ আরো কিছু আনুষাঙ্গিক বিষয় জিজ্ঞেস করবেন –
ব্যথা কি যোনীমুখ ও তার আশপাশে নাকি অনেক ভিতরে/গভীরে?
ব্যথা কি ডান কিংবা বাম পাশে নাকি উভয় পাশে?
আপনার কি মেরুদন্ড কিংবা পিঠে কোন ব্যথা আছে?
ব্যথাটি কি রকম অনুভত হয়: গভীর বেদনা / ক্ষতের মত যন্ত্রনা / জ্বালাপোড়া / তীক্ষ এবং ছুরি দিয়ে খোঁচানোর মত?
আপনি কি শুধু শাররীক মিলনকালে ব্যথা অনুভব করেন নাকি মিলনের আগে পরেও ব্যথা থাকে?
ব্যথা কি একেক সময় একেক প্রকার এবং যৌন আসন পরিবর্তনের ফলে পরিবর্তিত হয়?
যদি আপনার যৌন উত্তেজনা/উত্তাপের ঘাটতি অন্য কোন শাররীক কিংবা স্বাস্থ্যগত কারনে না হয় তাহলে নিন্মলিখিত টিপস্ গুলো ব্যবহার করে শাররীক মিলনকালে যন্ত্রনা থেকে মুক্ত থাকতে পারেন –
* প্রশান্ত থাকুনঃ
যৌনকর্ম শুরু করার পুর্বে, গভীর ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিন এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জনে স্থির থাকুন। শাররীক মিলনের প্রাক্কালে গরমকালে ঠান্ডা এবং শীতকালে ঈষৎ উষ্ণ পানিতে গোসল করে নিন। হালকা রিলাক্সেশান মিউজিক চালিয়ে রাখতে পারেন।
* সম্পর্কের বৈরি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুনঃ
আপনার সঙ্গীর কোন বিশেষ বিষয়ে আপনার যদি কোন অপছন্দ থাকে তাহলে হয়তো শাররীক মিলন তত একটা মজাদার বিষয় হয়না। স্বামী-স্ত্রীর মাঝে আন্তরিক সম্পর্ক না থাকলে যৌনমিলনে মানসিক প্রশান্তি আসবে না। কোন খাবার এর প্রতি অরুচি থাকলে যেমন তা স্বাদহীন মনে হয় তেমনি সম্পর্কের বৈরিতা শাররীক মিলনকে যন্ত্রনাদায়ক করে তোলে। তাই ব্যথাহীন মিলনের জন্য সম্পর্কের উন্নতী জরুরী।
* পিলভিক ফ্লোর পেশী শক্তিশালী করুনঃ
কিগ্যাল এক্সেরসাইজের মাধ্যমে (কিগ্যাল এক্সেরসাইজের পদ্ধতি পুর্বে বর্ননা করা হয়েছে) আপনার পিলভিক ফ্লোর পেশি শক্তিশালী করুন। পিলভিক এক্সেরসাইজের ফলে যৌনাঙ্গে রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া জোরলো হয়, ফলে যৌনউত্তেজনায় যৌনাঙ্গ পুর্নমাত্রায় মিলনের জন্য প্রস্তুত হতে পারে যা মিলনকালে ব্যথামুক্তিতে সহায়তা করে।
* ব্যথার বিষয়টি আপনার স্বামীকে বলুনঃ
আমাদের দেশের অনেক নারী লজ্জার কারনে অনেক সময় ব্যথা সহ্য করে যান। কিন্তু শাররীক মিলনে ব্যথা অনুভুত হলে তা অবশ্যই আপনার স্বামীকে বলতে হবে। কারন দুই জনের মানসিক এবং শাররীক প্রশান্তির নিশ্চয়তাই সুখি দাম্পত্য জীবনের প্রধান হাতিয়ার।
* ভিন্ন আসন চেষ্টা করুনঃ
শরীরের নির্দিষ্ট কোন অংশে চাপ পড়ার কারনেও যৌনমিলনে ব্যথার কারন হতে পারে। আসন ভঙ্গীর কারনে হয়তো কোন হাড়-জোড়ে ব্যথার সৃষ্টি করছে অথবা কোন নির্দিষ্ট কৌনিক অবস্থানে লিঙ্গ প্রতিস্থাপনের ফলে মিলনে ব্যথা অনুভুত হচ্ছে। আসন পরিবর্তন করে দেখুন – হয়তো ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে।

মিলনের সময়ে যে সব কাপড় পরিধান করা থাকে, সে কাপড় কি নাপাক হবে?

মিলনের

প্রশ্নঃ মিলনের সময়ে যে সব কাপড় পরিধান করা থাকে, সে সব পরিধেয় কাপড় কি নাপাক হবে?

উত্তরঃ শুধু মিলনের কারণেই মিলনের সময় শরীরে যে সব কাপড় পরিধান করা থাকে, সে সব নাপাক হয় না; বরং পূর্বের মতই পবিত্র থাকে। তবে যদি মিলনের পূর্বে বা পরে শরীরের বা কাপড়ের কোন স্থানে বীর্য বা অন্য কোন নাপাকী লেগে যায়, তাহলে সেক্ষেত্রে শুধু মাত্র উক্ত স্থানই নাপাক হবে। এরূপক্ষেত্রে নাপাকীর স্থান চিহ্নিত থাকলে উক্ত স্থানটুকু পাক করে নিলে সম্পূর্ণ কাপড় পাক হয়ে যাবে। আর যদি চিহ্নিত না থাকে, তাহলে সম্পূর্ণ কাপড় ধৌত করে পাক করতে হবে। (প্রমাণঃ কিফায়াতুল মুফতী, ২ : ২৬৮/ ফাতাওয়া দারুল উলূম, ১ : ৩৪৪)

সেক্স মধ্যরাতের পর করবেন না কেন জেনে নিন

সেক্স

সেক্স বা যৌনসঙ্গম একটি জৈবিক প্রক্রিয়া দ্বারা প্রধানত একটি পুরুষের শিশ্ন একটি নারীর যোনিপথে প্রবিষ্টকরণপূর্বক অঙ্গসঞ্চালনকে বোঝায়। এ প্রক্রিয়ায় নর-নারীর যৌনউত্তেজনা প্রশমিত হয় এবং পুরুষের বীযর্পাত ঘটে। সেক্সের মাধ্যমে যোনীতে নিক্ষিপ্ত বীর্য নারীর জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং তদ্দ্বারা নারীতে গর্ভসঞ্চার হতে পারে। সেক্স করে আনন্দ লাভ বা প্রজনন বা উভয়বিধ উদ্দেশ্যে নর-নারী সেক্সে প্রবৃত্ত হয়। বাংলায় যৌনসঙ্গম (ইংরেজিতে সেক্স sex  ) শব্দটির বিভিন্ন প্রতিশব্দ হল: যৌনমিলন, সঙ্গম, মৈথুন, রতিক্রিয়া, রতিমিলন; যৌন সংসর্গ, যৌন সহবাস, সহবাস ইত্যাদি।

কখন সেক্স করা উচিত না

মানুষের ক্ষেত্রে মৈথুন সম্ভাব্য সবচেয়ে অন্তরঙ্গ মিলন বা মিথস্ক্রিয়া; কেননা এর মাধ্যমে পুরুষ ও নারী একে অপরের সবচেয়ে কাছাকাছি আসে। অনেকের জন্য এটাই আনন্দ ও দৈহিক সুখের সর্বোৎকৃষ্ট মাধ্যম এবং প্রেম ও ভালোবাসার সর্বোচ্চ বহিঃপ্রকাশ। মৈথুনের এক পর্যায়ে সর্বোচ্চ আনন্দ লাভ হয়ে থাকে যাকে চরমানন্দ বা রাগমোচন (ইংরেজিতে Orgasm) বলা হয়। মাত্র ২ মিনিটেই স্ত্রীকে চরম সুখ দেওয়ার উপায় চরমানন্দের সময় পুরুষের বীর্যস্খলন ঘটে। পুরুষের চেয়ে নারীর রাগমোচন অনেক দীর্ঘস্থায়ী হয়। নারীর ক্ষেত্রে রাগমোচন কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এতে আনন্দের সাথে মিশে থাকে দেহ ও মনের এক ধরণের নিরুদ্বেগ শৈথিল্য।

মাসিক শেষে সেক্স করলে কি প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?

বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবল কোচ পেপ গার্দিওলা। স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনার পর জার্মানির ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখকে সাফল্য এনে দিয়ে এখন ম্যানচেস্টার সিটির কোচ। ইংল্যান্ডের এ ক্লাবটির দায়িত্ব নিয়ে খেলোয়াড়দের মধ্যে নিয়মতান্ত্রিকতা এনেছেন ব্যাপক। বিষয়টি জানালেন ম্যানসিটির ফুটবলার সামির নাসরি। অবশ্য তিনি চলতি মৌসুমে ধারে (লোন) গেছেন স্পেনের ক্লাব সেভিয়ায়। তিনি সেখানে এক সাক্ষাৎকারে খেলোয়াড়দের ওপর দেয়া গার্দিওলার বিভিন্ন নিয়মের কথা জানালেন। তারমধ্যে একটি হলো- সেক্স। গার্দিওলা খেলোয়াড়দের ওপর সেক্সে নিষেধাজ্ঞা দেননি। তবে সেটা মধ্যরাতের আগেই করে ফেলতে বলেন। যাতে রাতের ঘুমটা ভালো হয়। এমন কি পরের দিন ম্যাচ না থাকলেও তিনি এই নিয়ম মানতে বলেন খেলোয়াড়দের। মধ্যরাতের পর কোনো খেলোয়াড়ের সেক্সের বিষয়টি বুঝতে পারলে খুবই কঠোর হন গার্দিওলা। এই নিয়ম মেনে বার্সেলোনার স্ট্রাইকার লিওনেল মেসি মাংসপেশির টান থেকে সুস্থ হয়েছিলেন বলে তিনি ম্যানসিটির খেলোয়াড়দের জানান। এছাড়া বায়ার্ন মিউনিখের স্ট্রাইকার রবার্ত লেওয়ানদোস্কিকেও তিনি এই নিয়ম মানিয়ে সুস্থ করেছেন বলে জানান। মধ্যরাতের পর সেক্স করলে পরের দিন এর প্রভাব মাঠে পড়ে বলে মনে করেন গার্দিওলা। খেলোয়াড়দের খাদ্য তালিকায় গার্দিওলার কঠোর নজর বলে জানালেন ফরাসি মিডফিল্ডার সামির নাসরি। দলে থাকার জন্য খেলোয়াড়দের স্লিম ও ফিট থাকা শর্ত তার। ম্যানসিটিতে গার্দিওলার এই নিয়মের বেড়াজালে প্রথম পড়েন নাসরি। স্থূল হয়ে পড়ায় তাকে বারবার সতর্ক করেন গার্দিওলা। এমন কি স্লিম না হওয়া পর্যন্ত তাকে অনুশীলনে পর্যন্ত রাখবেন না বলে জানিয়ে দেন তিনি। সেটা করে ছাড়েন গার্দিওলা। স্বাস্থ্য না কমায় একাদশ তো দূরে থাক নাসরিকে অনুশীলনে পর্যন্ত রাখেননি। আর শেষ পর্যন্ত তাকে সেভিয়ার কাছে লোনে দিয়ে দিলো। বিষয়টি নিজেই স্বীকার করলেন নাসরি।
বলেন, ‘গার্দিওলা স্বাস্থ্য নিয়ে আমাকে বারবার সতর্ক করেছেন। রাগ করে তিনি আমাকে আবর্জনাও বলেছেন। বুট দিয়ে লাথিও মেরেছেন।’ গার্দিওলার দলের খেলোয়াড়দের একসঙ্গে নাস্তা ও দুপুরের খাবার খেতে হয় বলে জানালেন নাসরি। এতে কে কেমন খাচ্ছে সেটার দিকে নজর দিতে পারেন কোচ। অবশ্য নিজের মোটা হয়ে যাওয়া নিয়ে ভুল স্বীকার করলেন নাসরি। তিনি কঠোর পরিশ্রম করে এখন আবার স্বাস্থ্য কমিয়ে ফেলেছেন।

কোনো মেয়ে বিয়ের আগে ২বার সেক্স করলে বিয়ের পর তার স্বামী কি বুঝতে পারে?

সেক্স

প্রশ্নঃ  কোনো মেয়ে বিয়ের আগে ২বার সেক্স করলে বিয়ের পর তার স্বামী কি বুঝতে পারে?

বিয়ের আগেই স্তন ঝুলে গিয়েছে, ঠিক করার উপায় কি?

উত্তরঃ আপনার এ প্রশ্নের জবাব আমরা সঠিক ভাবে প্রদান করতে পারতেছি না। কেননা এটা আপনার যোনিদ্বারের উপর নির্ভর করবে। দুই বার সঙ্গম করার ফলে আপনার যোনিপথ যদি সরু হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামী বুঝতে বাকী থাকবে না যে আপনি বিবাহের পূর্বে সঙ্গম করেছেন। কেননা কম বেশি সবাই জানে যে প্রথম সঙ্গমে স্বামী–স্ত্রীর উভয়রই কষ্ট হয়। এবং প্রত্যেক ছেলে মেয়ে জানে যে প্রথম সঙ্গমে সতিচ্ছেদ ছেড়ার কারণে সামান্য রক্তপাতও হয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে পূর্বে সঙ্গম না করার কারণেও প্রথম মিলনে রক্তপাত নাও হতে পারে। কেননা খেলাধুলার কারণেও সতীচ্ছেদ ছিড়ে যেতে পারে। এটা আপনার স্বামী জানে তাহলে প্রথমে সন্দেহ নাও করতে পারে কিন্তু এটা যদি সে না জানে তাহলে আপনি প্রথমেই সন্দের তালিকায় চলে যাবেন। তারপর হচ্ছে কয়েকবার সঙ্গম করার ফলে যোনি পথ ফ্রি হয়ে যাওয়া। প্রথম কয়েকবার মিলনে পুরুষাঙ্গ যোনিপথে চলাচল করতে কিছুটা বেগ পেতে হয় কিন্তু পরবর্তীতে সেটা আর থাকে। তখন যোনি পথ ফ্রি হয়ে যায় যার কারণে যোনিপথে পুরুষাঙ্গ অনায়াসে চলাচল করতে পারে। এখন এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামীকে বুঝতে বাকী থাকবে না কিন্তু এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে না হয় তা হলে হয়ত বেঁচেই গেলেন। আর যদি সে বুঝতে পারে তাহলে সংসারে অশান্তি নেমে আসতে পারে। কেননা অবৈধ সম্পর্কের ফলাফল ভালো হয় না সেটা বাস্তবে প্রমাণিত। আপনার যদি ভাগ্য ভালো হয় তাহলে আপনি দুনিয়া যাত্রা থেকে হয়ত রেহায় পেতে পারেন। কিন্তু পরকালে আমানতের খেয়ানত করার জন্য আল্লাহর কাঠগড়ায় আপনাকে জবাব দিহি করতে হবে। সময় তো ফুরিয়ে যায়নি? আল্লাহর কাছে ফানাহ চান নিশ্চয় আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবেন।


সেক্স মধ্যরাতের পর করবেন না কেন জেনে নিন

আসলে আপনারা ইসলাম আবির্ভারবের পূর্বে পুরুষদের কাছে যেমন ভোগের বস্তু ছিলেন, বর্তমানে ইসলামের বিধি বিধান না মানার কারণে পুরুষদের কাছে ভোগের বস্তুই রয়ে গেছেন। আগেকার পুরুষেরা আপনাদের কে জোর জবরদস্তি করে ভোগ করতো আর এখন বেশ্যা বাদী (নারীবাদী)দের কল্যাণে স্বেচ্ছায়ই ভোগের শিকার হচ্ছেন। আপনি যদি ইসলামের পর্দা বিধান মেনে চলতেন তাহলে আজ আপনাকে এরকম চিন্তিত হতে হতো না। আপনাকে হারাতে হতে হতো না আপনার সতীত্ব। একজন নারীর মহামূল্যবান হচ্ছে তাঁর সতীত্ব। যা একবার হারিয়ে ফেললে সারা পৃথিবীর বিনিময়ে আপনি তা ফিরে পাবেন না।
মেয়েদের ভেবে দেখার সময় হয়েছে। তারা কি বেশ্যাবাদীদের কথা শুনে সমঅধিকারের নামে নিজেদের কুমারীত্ব বিলিন করবে নাকি ইসলামের বিধান পালন করে ভোগ্যবাদী পুরুষেদের হাত থেকে নিজেদের ইজ্জত রক্ষা করবে। বোন আপনি হয়ত জানেন না যে, বর্তমান পুরুষেরাও প্রশ্ন করে তারা কি করে বুঝবে বিয়ের পূর্বে তাঁর স্ত্রী পরপুরুষদের সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছে কি না। আসলে তাদের মনে এরকম প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক। কেননা সে কিন্তু আপনাদের মতো মেয়েদেরকে বোকা পেয়ে ভোগ করে এসেছে। এখন সাধু সেজে কুমারী মেয়ে তালাশ করে।
এই সমস্ত পুরুষদের কথা কি বলব? এদের কাছে না আছে বোনদের সম্মান আর না আছে মায়েদের সম্মান এমন কি না আছে স্ত্রীদের সম্মান। যদি সম্মান থাকতো তাহলে মেয়েদের কে ভোগ করার পূর্বে ভাবতো এখন আমি যাকে ভোগ করতে যাচ্ছি সেও তো অন্য কারোর বোন—মা অথবা স্ত্রী। কেউ যদি আমার বোন—মা অথবা স্ত্রীকে ছল চাতুরী করে ভোগ করে তা হলে আমার কাছে কেমন লাগবে? কোনো সভ্য পুরুষের এটা সহ্য করার ক্ষমতা নেই। কিন্তু বোধ শক্তির অভাবে এই সমস্ত লম্পট পুরুষদের সহ্য করার ক্ষমতা আছে। এর চেয়ে বেশী কথা বলতে গেলেও সমস্যা। সুর উঠবে আমরা ধর্মান্ধ, আমরা মৌলবাদী, আমরা নারী অগ্রযাত্রা বিনষ্ট কারী। হ্যাঁ। আমরা ধর্মান্ধ। আমরা ধর্মান্ধ বলেই আজ পর্যন্ত আমার দ্বারা কোনো মেয়ে ভোগ্যের শিকার হয় নাই। আপনারা রেডি হন, আল্লাহর রহমতে আপনাদের মুখোশ আসতে আসতে খুলে দেওয়া হবে । তবে আপাতত বন্ধ রেখেছি।

কত বছর বয়সে নারীদের যৌন উত্তেজনা বেশি থাকে?

নারীদের যৌন উত্তেজনা চরমে পৌঁছে ২৬ বছর বয়সে। এছাড়া পুরুষদের যৌনতা চরমে পৌঁছে ৩২ বছরের পর। সম্প্রতি সান ফ্রান্সিসকোর এক সমীক্ষায় যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির বিষয়ে এই তথ্য জানা গেছে।

কত বছর বয়সে নারীদের যৌন উত্তেজনা বেশি থাকে?

তবে সমীক্ষাটি বেশি বড় আকারের ছিল না। এ সমীক্ষায় ১৮-৬৫ বছর বয়সের মাত্র এক হাজার প্রাপ্তবয়স্কের মতামত নেওয়া হয়। আয়োজনটির উদ্যোক্তা আটলান্টার সেক্স খেলনা প্রস্তুতকারক কোম্পানি লাভহানি ডটকম।
স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তি দেওয়ার উপায় ! bangla health tips

নারীদের যৌন ইচ্ছা কত বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়?

অন্যদিকে যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির এই সমীক্ষায় এটাও বলা হয় যে, সান ফ্রান্সিসকোর নারীরা তাদের জীবনে ২৪ বছর বয়সেই সবচেয়ে বেশি যৌনতা উপভোগ করেন। সে ক্ষেত্রে পুরুষরা যৌনতার আস্বাদ গ্রহণ করেন ২৭ বছরের পরবর্তী সময়ে। সমীক্ষায় দেখা যায়, অধিকাংশ নারীই যৌনতার প্রথম স্বাদ গ্রহণ করেছেন ১৮ বছরের পর।

নারীদের যৌন উত্তেজনার লক্ষণগুলো কী কী?

কিন্তু সে ক্ষেত্রে আবার পুরুষরা ১৭ বছরের গোড়ার দিকেই প্রথম যৌন উত্তেজনা অুভব করেছেনে। দেখা যায়, পুরুষদের প্রথম যৌন অনুভূতি উপভোগ করার পর প্রায় ১৫ বছর পরে তারা যৌনতাকে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে নারীরা প্রথম যৌনতার আস্বাদ নেয়ার ১০ বছর পরই যৌনতাকে চূড়ান্তভাবে উপভোগ করতে পারেন। সূত্র : ওয়েবসাইট

যৌন মিলনের সময় কেমন লাগে মেয়েদের?

যৌন মিলনের সময়

যৌন মিলনের সময়ে কেমন লাগে মেয়েদের? কেমন হতে পারে সেই যৌনতার অভিজ্ঞতা? টুইটারে এই প্রশ্ন রেখেই বিতর্কের ঝড় তুলেছেন ডেমি ওলোনিসাকিন।

ব্রিটিশ ব্লগার ডেমি আদপে যৌন সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ।কিছুদিন আগে তিনি তাঁর ফলোয়ারদের মধ্যে যাঁরা মহিলা তাঁদের কাছে আবেদন রাখেন, তাঁরা যেন নিজেদের সবচেয়ে সাহসী এবং প্রথাভাঙা যৌন অভিজ্ঞতাগুলির কথা খোলাখুলিভাবে তাঁকে জানান। মেয়েদের যৌন জীবন নিয়ে একটা সৎ আলোচনা শুরু করাই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য। ডেমির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বহু মহিলাই তাঁদের যৌন অভিজ্ঞতার কথা জানাতে থাকেন তাঁকে। ডেমি সেইসব মহিলাদের নাম গোপন রেখে তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করতে থাঁকেন তাঁর ব্লগে। ক্রমশ প্রকাশ পেতে শুরু করে বিচিত্র সব যৌন অভিযানের বৃত্তান্ত। কেউ জানান, কীভাবে কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে বহু পুরুষের সঙ্গে মিলিত হয়েছেন। কেউ বা বলেন, একসঙ্গে তিন বা চার জন পুরুষের সঙ্গে তাঁদের যৌন মিলনের কাহিনি। পুঙ্খান‌ুপুঙ্খ বিবরণে উন্মোচিত হয় বিচিত্র যৌনতার জগৎ।

এই নিয়ে বিতর্কও তৈরি হয়েছে যথেষ্ট। অনেকেই মনে করছেন, যৌনতার কথা গোপন থাকাই ভাল। তাকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা মানে ‘অশালীনতা।’ বহু পুরুষ আবার ডেমির ব্লগে আপত্তিকর ভাষায় ডেমিকে আক্রমণ করেছেন বলেও জানা গিয়েছে।