2017 at 10:10AM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
2017 at 10:10AM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার

২২/২৩ বছর বয়সেই কেন আমার স্তন ঝুলে পড়ছে? কিছু ভুল ধারনা এবং চিকিৎসা পদ্ধতি

 

 

বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্তন ঝুলে যাওয়া একটি সাধারন শারীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়া। মধ্যাকর্ষন এবং স্তন চামড়ার স্থিতিস্থাপকাতা হারানো/হ্রাস পাবার ফলে পেশীকলা, অস্থিবন্ধনী এবং যে চামড়া আপনার স্তনকে ধরে রাখে তা ক্রমশঃ দুর্বল হয়ে যাওয়ার ফল স্বরূপ স্তন ঝুলে স্তন ঝুলে /স্তন ঢিলে হয়ে যায় এবং তার যৌবন রূপ হারাতে থাকে। এমনকি – জীনতত্বীয় কারনে অল্প বয়সে স্তন ঢিলে হয়ে যাওয়া তথা ঝুলে যেতে পারে।

 

স্তন ঝুলে যাবার বৈশিষ্ট্যঃ

২২/২৩ বছরে স্তন ঝুলে যাবার নানবিধ কারন থাকতে পারে। বিএমআই (body mass index) বৃদ্ধি, স্তনের অতিরিক্ত আকার এবং ধুমপান (প্রত্যক্ষ/পরোক্ষ) প্রায় যেকোন বয়সেই নারীর স্তন ঝুলে যাবার অন্যতম কারন। তাছাড়া যেসকল খেলাধুলায় স্তন সজোরে লাফালাফি করে (যেমন ব্যাডমিন্টন, দৌড়, উচ্চ লম্প ইত্যাদি) তা নারী স্তন ঢিলে হয়ে যাওয়ায় ব্যাপক ভুমিকা রাখে।

 

স্তন ঝুলে যাওয়া অবস্থার ক্রমবিকাশঃ

যেকোন কারনে স্তন ঝুলে যাবার সাথে অস্থিবন্ধনী এবং স্তনের চার পাশের চামড়ার স্থিতিস্থাপকতার বিষয়টি জড়িত। বিএমআই (body mass index) বৃদ্ধি এবং বড় আকারের স্তন মধ্যকর্ষনের স্বীকার হয় বেশি। স্তনের পেশীকলা নিচের দিকে টানা এবং স্তনের চামড়ার টান টান ভাব শীথিল/দুর্বল হয়ে যাওয়া ফলে স্তনে ঢিলা ভাব পরিলক্ষিত হয়। খেলাধুলার সময় ক্রমান্বয়ে স্তনের উপর-নিচ কম্পনের ফলেও স্তনের পেশী দুর্বল হয়ে যেতে পারে – যা পরবর্তীতে স্তনকে সঠিক মাত্রায় সার্পোট দেয়ায় সামর্থ্য হারায়।
স্তন ঝুলে যাওয়ার বিষয়ে ভুলধারনাঃ

নারীদের মধ্যে একটি সাধারন ভুল ধারনা আছে যে সন্তানকে স্তন দান করার কারনে অল্পবয়সে স্তন ঝুলে যায়। এই ধারনা এশিয়ার কিছু দেশে এখনো বিদ্যমান। তবে এই ভুল ধারনা মধ্যপ্রাচ্যের নারীদের বেলায় প্রকট। আমেরিকান সোসাইটি অব প্লাষ্টিক সার্জন এর বর্ননা মতে স্তন দানের সাথে স্তনের আকার অথবা গঠন পরিবর্তনের কোন সম্পর্ক নেই। এমনকি যেসকল নারী একের অধিক সন্তানকে স্তন পান করান তাদেরও স্তনদানের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ প্রভাব স্তনের আকারে পড়েনা।

 

 

স্তনের যত্নঃঅল্প বয়সে স্তনের ঝুলে যাওয়া থেকে রক্ষা পেতে সঠিক সাইজের ব্রা পরুন যা আপনার স্তনকে পুর্নমাত্রায় ধারন করতে সমর্থ। ভাল মানের ব্রা স্তনের ওজনকে আপনার কাধ, এবং মেরুদন্ডের উপর সমানভাবে বিস্তৃত করে দেয় যা স্তনের ঝুলে যাওয়াকে বিলম্ভিত করতে সহায়তা করে। যেকোন প্রকার হালকা (সাঁতার, সাইকেল চালানো ইত্যাদি) এবং ভারী (দৌড়-ঝাপ, নৃত্য) ব্যয়াম করার সময় অবশ্যই স্পোর্টস ব্রা ব্যবহার করার ফলে গতির সাথে স্তনের কম্পন কমিয়ে স্তন সুঢৌল রাখতে ভুমিকা রাখবে। সঠিক এবং পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহনের মাধ্যমে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রনে রেখে এবং ধুমপান হতে বিরত থেকে অল্প বয়েসে স্তনের ঢিলা হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।

 

স্তন ঝুলে যাওয়া কমেনোর চিকিৎসাঃ

কিছু ব্যয়াম, সঠিক আকারের ব্রা/অন্তঃবাস পরিধানের পাশাপাশি ঝুলে যাওয়া স্তন সুঢৌল করার একমাত্র উপায় হলো কসমেটিক সার্জারী। ব্রেষ্ট লিপ্টিং এবং স্তন বর্ধন সার্জারী নির্দিষ্ট মাত্রায় ঝুলে যাওয়া স্তনে কিছুটা উন্নতি আনতে পারে। তবে সার্জারীর মানে এই নয়যে সার্জারীকৃত স্তন আর কখনো ঝল/ঢিলে হবেনা। মধ্যাকর্ষন স্তনের পেশীকলায় পুর্বের ন্যায় প্রভাব ফেলতে পারে – তাই সার্জারীর এই ফলাফল ক্ষনস্থায়ী এবং স্বাভাবিক।

 

বুধবার

আমার স্বামী ওর অফিসের কলিগের সঙ্গে সম্পর্ক করে..

 

আমার স্বামী ওর কলিগের সঙ্গে সম্পর্ক করে। আমি আমার স্বামীকে খুব ভালোবাসি। আমার কী করা উচিত? আমি এ নিয়ে সরাসরি ওকে জিজ্ঞাসা করেছি। ও স্বীকার করে না। আমি বুঝতে পারি- ও আমাকে মিথ্যা বলে। আমি খুব কষ্ট পাই। আমার কী করা উচিত?

আপু, সম্পর্ক করে বলতে আপনি কী বোঝাতে চাইছেন? উনাদের মাঝে পরকীয়ার সম্পর্ক আছে? নাকি সেক্সুয়াল সম্পর্ক আছে? আর ব্যাপারটা আপনি জানছেন কীভাবে? এটা কি শুধুই সন্দেহ, নাকি আপনার কাছে তথ্য প্রমাণ আছে?

 

আপনার চিঠি পড়ে মনে হচ্ছে এটা এখনো জাস্ট আপনার সন্দেহ। ইন দিস কেস, আগে তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করুন। আসলেই স্বামী কলিগের সাথে কোন সম্পর্কে জড়িত কিনা সেটা যাচাই করে দেখুন। উত্তর হ্যাঁ হলে তথ্য প্রমাণ সহ স্বামীকে হাতে নাতে ধরুন, তাঁকে সুপথে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করুন। এতেও কাজ না হলে শ্বশুরবাড়ির সাহায্য নিন, তাঁদেরকে প্রমাণ দেখান। তবে আপু, এটা মনে রাখবেন যে কেউ আপনাকে ভুলে একটি পরকীয়া করতে পারলে দশটিও করতে পারবে।

পরামর্শ দিয়েছেন-
রুমানা বৈশাখী

বৃহস্পতিবার

সিজার করে সন্তান হলে এই দরকারি তথ্যগুলো অবশ্যই জেনে রাখুন

 

 

বর্তমানে ধনী হোক গরীব হোক সব দম্পতিই চায় তাদের বাচ্চা সিজার করেই হোক। প্রাকৃতিক উপায়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরিবর্তে বর্তমানে সিজারের আধিক্যই বেশি। কিন্তু সিজারের পর কী হয়, তার ব্যাপারে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। জেনে নিন সিজার করানোর ব্যাপারে দরকারি কিছু তথ্য।

 

সিজার করে সন্তান জন্ম দিলে চার দিনের মতো হাসপাতালে থাকতে হতে পারে। এ ব্যাপারে জানিয়েছেন আনোয়ার খান মেডিকেল কলেজ হসপিটালের ডাক্তার আয়েশা নূর মিলি । তিনি জানান, অনেক মা-ই জানেন না যে সিজার করানোর পরেও যৌনাঙ্গ থেকে রক্তপাত হয়। তবে এই রক্তপাতের পরিমাণ হবে সীমিত। সিজারের পর খুব বেশি রক্তপাত, অতিরিক্ত দুর্গন্ধ এবং গাড় রঙের রক্ত যাচ্ছে কী না সে ব্যাপারে লক্ষ্য রাখতে হবে, কারণ এগুলো ইনফেকশনের লক্ষণ।

 

 

• সিজারের পর মা-কে ভিটামিন এ খাওয়ানো হয়। তা খাওয়ানো হচ্ছে কিনা এ ব্যাপারে মা এবং তার পরিবারকে সতর্ক থাকতে হবে।
• সিজার করানোর পরে আরেকটি সমস্যায় মেয়েদের ভুগতে দেখা যায় তা হলো পরের দিন পা ফুলে যাওয়া। এক্ষেত্রে ঘুমানোর সময়ে বা শুয়ে থাকার সময়ে পায়ের নিচে বালিশ দিয়ে পা একটু উঁচু করে রাখতে হবে। তাহলে পা ফোলা কমে যাবে।
• সিজারের পর অনেক মা-ই সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ান না। সিজার করানোর পর তিন দিনের মাঝে বুকের দুধ না খাওয়ালে এ সময়ে স্তনে চাকা চাকা অনুভূত হয় এবং ব্যাথা হতে পারে। সমস্যার সমাধানে তোয়ালে গরম করে সেঁক দেওয়া যেতে পারে। এছাড়াও দুধ বাচ্চাকে না দিলেও বের করে ফেলে দিতে হবে বা রেখে দিতে হবে।
• সিজারের পর আরেকটি ব্যাপার যা অনেক মা-ই জানেন না, তা হলো বুকের দুধ ফিডারে রেখে খাওয়ানো। মায়ের দুধ ফিডারে করে ফ্রিজে রেখে দিলে তা বাচ্চাকে দেওয়া যাবে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত। ঠাণ্ডা দুধ তো অবশ্যই বাচ্চাকে দেওয়া যাবে না। কিন্তু এটা চুলায় ফুটিয়ে বা ওভেনে গরম করেও দেওয়া যাবে না। গরম পানিতে ফিডার রেখে এই দুধ গরম করে দিতে হবে।

 

এ ছাড়াও সিজার করার পর আরও বেশ কিছু ব্যাপারে জেনে রাখা ভালো

১) ক্যাথেটার
সিজার করানোর পর একটি ক্যাথেটার ব্যবহার করা হতে পারে তার শরীরে। এটা শুধু প্রথম দিনেই রাখা হয়। পরের দিন খুলে ফেলা হয়।
২) সেলাইয়ের দাগ
সেলাইয়ের দাগটা থেকে যায় অনেকদিন, অনেক বছর পর্যন্ত। তবে অস্ময়ের সাথে তা অনেক হালকা হয়ে যায়, আগের মতো উঁচুও হয়ে থাকে না। অপারেশনের পর এই কাটা দাগ শুকাতে দিতে হবে কমপক্ষে ছয় সপ্তাহ। পুরো শুকিয়ে গেলে তারপরেই কেবল দাগ দূর করার জন্য তেল মালিশ বা দাগ দূর করার ক্রিম লাগানো যেতে পারে।
৩) অপারেশনের পর টয়লেটের কাজ সারা
এটা বেশ বড়সড় একটা অপারেশন সুতরাং অনেকেই এই অপারেশনের পর টয়লেটের কাজ সারতে ভয় পান। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। প্রয়োজন হলে ডাক্তার কিছু ওষুধ দেবেন যা সহজে টয়লেটের কাজ সারতে সাহায্য করবে।
৪) হাঁটাচলা
সিজারের পর রক্ত জমাট বাঁধার ভয় যেন না থাকে তার জন্য পরের দিন হালকা হাঁটাচলা করাটা ভালো।
৫) শরীরে কাঁপুনি
শরীর থেকে অ্যানেসথেসিয়ার প্রভাব কেটে যাবার সময়ে অনেকের কাঁপুনি দেখা যায়। শরীরের নিম্নাগশে বিশেষ করে পায়ে অসাড়তা অনুভব হতে পারে। কয়েক ঘন্টার মাঝে এই অনুভুতি কেটে যাবার কথা।
৬) রক্তপাত
প্রাকৃতিকভাবে সন্তান জন্ম না দিলেও রক্তপাত হবেই। একে বলা হয় পোস্টপারটাম ব্লিডিং। এটা খুব বেশি হলে ছয় সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে।
৭) ভারী কাজ নিষেধ
বাচ্চার চাইতে ভারী কিছু আপনি তুলতে পারবেন না প্রথম ২-৩ সপ্তাহ। ৪-৬ সপ্তাহ ব্যায়াম বন্ধ। আর শারীরিক সম্পর্ক বন্ধ রাখতে হবে প্রথম ছয় সপ্তাহ।
৮) হাঁচি-কাশিতে ব্যাথা হতে পারে
সার্জারির পর হাঁচি-কাশি দিতে গেলে পেটে ব্যাথা লাগতে পারে। এ সময়ে পেটের ওপর বালিশ চেপে ধরে রাখলে ব্যাথা কম হবে। অনেকেই এ সময়ে বেল্ট পরে থাকেন। এই বেল্টও ব্যাথা কমাতে সহায়ক। প্রথম সপ্তাহে এই সমস্যা বেশি হবে। পরে কমে যাবে।

 

মঙ্গলবার

শারীরিক সম্পর্কের পর আমার প্রেমিক বলল, ভালো মেয়ে কখনো বিয়ের আগে কাপড় খুলে না

 

২০০৯ এ আমি HSC পরীক্ষা দেই। এর কয়েকমাস পর আমার একটা বন্ধুর সাথে সম্পর্ক হয়। সম্পর্কের শুরুটাটা অনেক সুন্দর ছিল। আমি একটু চঞ্চল প্রকৃতির মানুষ ছিলাম। খুব হাসিঠাট্টা করতাম। আমরা অনেক সুখী ছিলাম। কিন্তু ৬ মাস যাওয়ার পর থেকে টুকটাক ঝামেলা শুরু হতে লাগল।

 

 

হঠাৎ করে সে আমাকে শারীরিক সম্পর্ক করতে বলা শুরু করল। কিন্তু সম্পর্কের শুরুতেই তাকে আমি বলেছিলাম, “আমি কখনওই বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক করতে পারব না।” কিন্তু তারপরও সে আমাকে বিভিন্ন রকম ভাবে এসব নিয়ে বিরক্ত করত। এ নিয়ে প্রায়ই আমাদের ঝগড়া হত। কিন্তু আমি আমার জায়গায় ঠিক ছিলাম। মাঝেমাঝে খুব বিরক্ত হয়ে বলতাম, চলে যেতে বা আমাকে ছেড়ে দিতে। এসব বললে কিছুদিনের জন্য সে ঠিক থাকত। কিন্তু আবার কিছুদিন পর সেই কথাই শুরু হত। পরে যখন বুঝতে পারে আমি আসলেই এসব কিছুই করব না, তখন বলতো- “কিছু না কর ফোনে কিছু বলতে তো পার।”

কিন্তু এসব কুরুচিপূর্ণ কথা আমি বলতে পারতাম না। আমি খুব অবাক হয়ে চিন্তা করতাম, “ভালবাসা কি এগুলোকেই বলে? আমার কাছে ভালবাসাতো অনেক পবিত্র ছিল। এসবের মাঝে তো কোন পবিত্রতা নেই। আছে শুধুই নোংরামি। এসব নোংরা কথায় ভালবাসা কেমন করে প্রকাশ পায়?” খুব কাঁদতাম তখন। আমার বেশি খারাপ লাগত যখন ও আমাকে ওর ফ্রেন্ডদের প্রেমিকাদের সাথে তুলনা করত। বলতো- “ওরা সবকিছু করে, তুমি পার না কেন?” আমি ওকে বুঝাতে পারতাম না, যে আমি বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ককে মানতে পারি না। এ জন্য সে অনেক অপমান করত। বলতো আমি কোন মেয়ে না। আমার সমস্যা আছে। আমার ডাক্তার দেখানো উচিত। আমি নাকি ব্যাক ডেটেড। এ রকম আরো অনেক কিছু।

ওর কথাগুলো শুনলে মাঝে মাঝে খুব রাগ হত। ইচ্ছা করত ওকে প্রমাণ করে দেই, আমার মধ্যে কী আছে আর কী নাই। কিন্তু তারপর মনে হত, কেন লাগবে প্রমাণ করা। আমি তো জানি আমি কী। সময় হলে ও বুঝবে।

ওর পড়া শেষে চাকরি পেয়ে গেল। কিন্তু একদিন সে আমাকে বলল, “তুমি আগের মত নাই। হাসো না, ঠিক মতো কথা বল না, বের হতে চাও না। কী হয়েছে তোমার?” তখন তাকে শুধু বললাম, “এতদিন পর বুঝলা যে আমি বদলে গেছি? তখন সে বলল, কোন ভালো মেয়ে কখনোই বিয়ের আগে অন্যের সামনে কাপড় খুলে না। আমি তোমাকে পরীক্ষা করেছিলাম, কিন্তু তুমি ফেইল করেছ। বিয়ের আগেই তুমি আমার সামনে কাপড় খুলেছ।

 

কিন্তু আমি কোন ভাবেই ওকে ভুলতে পারছি না।