2017 at 11:07AM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
2017 at 11:07AM লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার

কীভাবে হয় একজন ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা ? রইল ১০টি মারাত্মক লজ্জাকর তথ্য

 

কীভাবে হয় একজন ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা জেনে নিন সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়েঃ সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় আল্ট্রভায়োলেট আলোর সাহায্যে মেয়েটির শরীর পরীক্ষা করে দেখা হয় তার শরীরের কোনও অংশে বীর্যের কোনও চিহ্ন রয়েছে কি না।

 

দিল্লির নির্ভয়া ধর্ষণ কাণ্ডের স্মৃতি এখনও মুছে যায়নি দেশবাসীর মন থেকে। কী ভয়ানক অত্যাচার চালানো হয়েছিল মেয়েটির উপরে, তা এখনও ভাবলেই শিউরে উঠবেন যে কেউ। কিন্তু আপনার কি ধারণা ধর্ষণই একটি মেয়ের উপর ঘটে যাওয়া নিকৃষ্টতম সম্ভাব্য ঘটনা? তাহলে জেনে রাখুন, কোনও কোনও সময়ে ধর্ষণের চেয়েও খারাপ কিছু ঘটতে পারে একটি মেয়ের সঙ্গে। যখন কোনও মেয়ে ধর্ষণের অভিযোগ নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন, তখন সত্যিই তিনিই ধর্ষিতা হয়েছেন কি না তা জানার জন্য চলে তাঁর ডাক্তারি পরীক্ষা। সেই পরীক্ষার সময়ে যে ধরনের লাঞ্ছনার সম্মুখীন হতে মেয়েটিকে, কখনও কখনও তা হয় তাঁর মূল লাঞ্ছনার ঘটনার চেয়েও বেশি লজ্জাজনক। কীভাবে হয় একজন ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা? সম্প্রতি ডাক্তার কে এস নারায়ণ রেড্ডি, ডাক্তার ও পি মূর্তি তাঁদের ‘দা এসেন্সিয়ালস অফ ফরেনসিক মেডিসিন এন্ড টক্সিকোলজি’ বইতে জানিয়েছেন সেই প্রশ্নের উত্তর। সেই বই থেকে ধর্ষণোত্তর ডাক্তারি পরীক্ষার যে বিবরণ দেওয়া হয়েছে তা শিউরে ওঠার মতো। সেই বই থেকে তুলে দেওয়া হল ১০টি তথ্য

 

১. ডাক্তারি পরীক্ষার সময়ে একটি একটি করে রোগিনীকে তার সমস্ত পোশাক খুলে নিতে হয় একজন ডাক্তারের উপস্থিতিতে। একটি কাগজের টুকরোর উপরে দাঁড়িয়ে এই কাজ করতে হয়, যাতে পোশাক খোলার সময়ে মেয়েটির শরীর থেকে নীচে খসে পড়া যে কোনও কিছু বা সমস্ত কিছু ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা যায়। শরীরে লেগে থাকা রক্ত, বীর্য, কাদা, কিংবা ঘাম— যা কিছু অপরাধের প্রমাণ হিসেবে কাজে লাগতে পারে, সংগ্রহ করা হয় মেয়েটির শরীর থেকে।

২. সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় আল্ট্রভায়োলেট আলোর সাহায্যে মেয়েটির শরীর ডাক্তারি পরীক্ষা করে দেখা হয় তার শরীরের কোনও অংশে বীর্যের কোনও চিহ্ন রয়েছে কি না।

৩. শরীরে তৈরি হওয়া কোনও কাটা, ছড়া বা ছাল উঠে যাওয়ার মতো ক্ষতস্থান— যেগুলি ধস্তাধস্তির ফলে তৈরি হতে পারে, সেগুলিকে খুঁটিয়ে দেখে ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়।

 

 

৪. শরীরের আঘাতপ্রাপ্ত অংশগুলি, বিশেষত যৌন অঙ্গের ক্লোজ আপ ছবি নেওয়া হয়।

৫. মেয়েটির শরীরের কোনও অংশে কতটা চাপ পড়েছে তার উপর নির্ভর করে কী ধরনের ক্ষত তৈরি হবে সেই অংশে। যদি মেয়েটির পিঠে বা কোমরে ছড়ে যাওয়ার দাগ থাকে, তাহলে বুঝতে হবে, মেয়েটিকে কোনও পাথুরে বা শক্ত জমির উপর ফেলে নির্যাতন চালানো হয়েছে। স্তনবৃন্তে কামড় বা অন্য কোনও আঘাতের চিহ্নও পাওয়া যেতে পারে।

 

 

৬. তবে সাধারণত লাঞ্ছিতার ১/৩ অংশের শরীরেই এই ধরনের কোনও ধস্তাধস্তির চিহ্ন দৃশ্যমান হয় না, কারণ ধর্ষণের সময়ে মেয়েরা ভয়ের চোটে সাধারণত আক্রমণকারী খুব একটা বাধা দেয় না। বিশেষত মেয়েটির মাথায় যদি আঘাত করা হয়, কিংবা গলা চেপে ধরা হয়, তাহলে তার বাধা দেওয়ার ক্ষমতা এবং সাহস কমে যায় অনেকটাই। সেসব ক্ষেত্রে তার শরীরের অন্যান্য অংশে তেমন গুরুতর আঘাতের চিহ্ন আর থাকে না।

 

৭. মেয়েটির যৌন কেশ খুঁটিয়ে ডাক্তারি পরীক্ষা করে দেখা হয়, সেখানে কোনও পুরুষের যৌন কেশ কিংবা ধুলোবালি ইত্যাদি লেগে রয়েছে কি না। ধর্ষিতা জীবিত হোক বা মৃত, তার অন্তত ১৫-২০টি যৌন কেশ সংগ্রহ করা হয় ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য।

৮. মেয়েটির মাথার চুলও সংগ্রহ করা হয় পরীক্ষার জন্য।

৯. ধর্ষিতার যৌন কেশ কিংবা যোনির আশেপাশে বীর্যের কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে কি না, তা খুঁটিয়ে দেখা হয়। তুলোর সাহায্যে মেয়েটির যোনিরস সংগ্রহ করে ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয় ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য। খুঁটিয়ে দেখা হয় মেয়েটির সতীচ্ছদের অবস্থাও।

 

 

১০. যদি অপরাধ ঘটে থাকে ৪৮ ঘন্টা কিংবা তারও বেশি সময় আগে, তাহলে একটি কাঁচের রড, তুলো কিংবা স্প্যাটুলার সাহায্যে যোনির ভিতর থেকে সংগ্রহ করা হয় যোনিরস। দেখা হয়, তাতে বীর্য কিংবা রক্তের কোনও নমুনা মিলছে কি না।

ভারত এমন একটি দেশ, যেখানে যত ধর্ষণের ঘটনা পুলিশের খাতায় ওঠে, তার চেয়ে অনেক বেশি কেস পুলিশের গোচরেই আনা হয় না। তার একটা অন্যতম কারণ হল, পুলিশে অভিযোগ জানানোর পরে অকল্পনীয় হেনস্থার শিকার হতে হয় অধিকাংশ মেয়েকে। আইনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যায় না ঠিকই, কিন্তু সেই প্রক্রিয়া কি আর একটু মানবিক হতে পারে না? আইনি প্রক্রিয়ার জটিলতা একটু কমিয়ে মেয়েটিকে সুবিচার দেওয়ার বিষয়টি কি করে তোলা যায় না দ্রুততর? এই প্রশ্ন উঠেছে দেশজুড়ে।

 

আমার সঙ্গে প্রেম করতো কিন্তু শারীরিক সম্পর্ক করতো অন্যের সঙ্গে…..

 

বিয়ের তিনবছর পর জানলাম বিয়ের আগে স্ত্রীর অন্য একজনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক ছিল। আমার সঙ্গে সে তখন প্রেম করতো, কিন্তু অন্যের সঙ্গে করতো শারীরিক সম্পর্ক। আমি এখন কী করবো? দয়া করে সঠিক সিদ্ধান্ত দিন।

 

দেখুন ভাই, প্রথমেই বলি মাথা গরম করা ঠিক হবে না। ৩ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক, সময়টা একেবারেই ফেলনা নয়। তাছাড়া এই দুনিয়ায় এমন দুষ্টু লোকের অভাব নেই যারা কিনা একটা সংসার ভাঙার জন্য অমুকের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করত সহ নানান রকম মিথ্যা রটনা রটিয়ে থাকে। তাই অন্যের কথা শুনেই মন খারাপ না করে আগে ভালো করে খোঁজ নিন যে ব্যাপারটা আসলেই সত্য কিনা।
অন্যের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে বিষয়টা যদি সত্য হয়ে থাকে, তাহলে স্ত্রীর সাথে সরাসরি কথা বলুন। তাঁর কাছেই ব্যাখ্যা চান এহেন ঘৃণ্য আচরণের। সেইসাথে এটাই ভেবেচিন্তে দেখুন যে গত ৩ বছরে স্ত্রী আপনার সাথে অন্য কোন প্রতারণা করেছে কিনা। সবদিক ভেবেচিন্তে তবেই যদি মনে হয় যে আসলেই আপনি বিবাহ বিচ্ছেদ চান, তাহলে স্ত্রী ও পরিবার দুই পক্ষের সাথেই কথা বলুন। আর যদি মনে করেন শারীরিক সম্পর্ক করার বিষয়টা যেনে স্ত্রীকে ক্ষমা করতে পারবেন বা আরেকটি সুযোগ দিতে চান, তাহলে ব্যাপারটি ভিন্ন। তবে যাই করবেন, খুবই ঠাণ্ডা মাথায়।

পরামর্শ দিয়েছেন-
রুমানা বৈশাখী

 

রবিবার

হস্তমৈথুন কি বীর্য পাতলা ও স্বপ্নদোষের কারণ ?

 

 

পুরূষের হস্তমৈথুনের সাধারন পদ্ধতি হল – লিঙ্গ হাতের মুঠোয় নিয়ে সামনে ও পিছনে সজোরে সন্চালন করা । ফলে হাতের আঙ্গুলের সাহায্যে লিঙ্গের মুন্ডে চাপ কমে ও বাড়ে ।
সেই সঙ্গে লিঙ্গকে মাঝখানে রেখে উরূদুটি সামনে ও পিছনে রগরানো । কখনো বালিশে, গোটানো বেডশিটে, তোশকে বা এ জাতীয় কোন বস্তুতে, তীব্র জলের ধারা দিয়েও হস্তমৈথুন করে থাকে অনেকেই । বর্তমানে অনেকেই কৃত্রিম পুতুলও ব্যাহার করে থাকে ।
তবে আধুনিক কালে বৈদ্যুতিক শক দিয়েও হস্তমৈথুন করে অনেকেই । এটা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর । লিঙ্গের নার্ভের সঙ্গে একটানা ঘর্ষণের ফলে তা দেহের অন্যান্য অংশের মতই অনূভূতি শূন্য হয়ে যায় ।

 

হস্তমৈথুনের পদ্ধতি কি কি ?
বিয়ের পর স্ত্রীর সাথে নিয়মিত মিলনের ফলে বারবার বীর্যপাত ঘটে । একারনে অতিরিক্ত বীর্য বীর্য থলিতে জমতে পারে না ।স্বপ্নদোষ বন্ধ হয়ে যাওয়ার এটাই কারণ ।

 

 

আপনার ডক্টর হেল্থ সাইটে কোন প্রকার অশ্লীল আর্টিকেল দেওয়া হয় না। মূলত যৌন জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু তুলে ধরা হয়।এরপরও আপনাদের কোর প্রকার অভিযোগ থাকলে Contact Us মেনুতে আপনার অভিযোগ জানাতে পারেন, আমরা আপনাদের অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করব। ধণ্যবাদ আপনার ডক্টর হেল্থ সাইটের সাথে থাকার জন্য।

সূত্র: বিস্ময়.কম

 

 

 

মঙ্গলবার

ও হুমকি দিচ্ছে আমার স্বামীর কাছে ফোনালাপ আর আগের গোপন ছবি দিয়ে দেবে…

 

আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, তখন একটি ছেলের সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব হয়। আসলে ওর চেষ্টাতেই আমাদের বন্ধুত্ব ঘনিষ্ঠ হয়। এক সময় আমি আমার জীবনের এবং পরিবারের সব কথা ওর সঙ্গে শেয়ার করতে থাকি। ভালো মনে হতো ওকে, ভালো লাগতো। সবাই মনে করত ওর সঙ্গে আমার প্রেম। আমাকে নাকি ও সেই প্রথমবর্ষ থেকেই পছন্দ করতো, কিন্তু আমি জানতাম না। ও আমাকে তৃতীয় বর্ষে প্রেমের প্রস্তাব দেয়, কিন্তু আমি তা মেনে নিইনি। কিছুদিন যাবার পর ও আমাকে নানা ভাবে বোঝাতে থাকে। একসময় আমি সম্পর্কে জড়িয়ে যাই কিন্তু আমি ওর ব্যাপারে মোটেই সিরিয়াস ছিলাম না। আমি ওর প্রস্তাবে রাজি হই চতুর্থবর্ষে। এক প্রকার ওর কারণেই এ সম্পর্কটি শুরু হয়েছিল।

 

কয়েকদিন যেতে না যেতে আমি বললাম যে- আমি প্রেম করতে পারব না। ওকে বুঝিয়ে বলি, কিন্তু ও আমাকে ফাইনাল পরীক্ষা না দিয়ে বাড়িতে চলে যাবার কথা বলে, আরও বলে যে যাবার আগে যেন দেখা করে যাই। এটা বলে রাখা ভালো আমি ওর সঙ্গে দেখা করতে যাইনি। আমার এসব ভয় লাগত। কিন্তু ক্যাম্পাসে দেখা হতো, আমরা গল্প করতাম। ফোনেও কথা হতো। তো যেদিন দেখা করতে গেলাম, ওই দিন ও না চাওয়া সত্ত্বেও আমার ঘাড়ে হাত দিয়ে ছবি তোলে। ওর সঙ্গে আমার ফোনেই বেশি কথা হতো। আমাকে ও জোর করে দুবার চুমু খেয়েছে গালে।

পরে আমার বিয়ে হয়ে যায়। কিন্তু ও আমার সঙ্গে দেখা করার জন্য পাগল হয়ে ওঠে। আমি দেখা না করায় ও আমার ফেসবুকে ওর আর আমার একটি ছবি দেয়। ঘটনাক্রমে ছবিটা আমার স্বামী পায়। তিনি আমার ব্যাপারে অনেক খারাপ কথা বলে আর আমার মা-বোনকে বিষয়টি জানায়। আমি সবার কাছে ছোট হয়ে যাই। কিন্তু আমার ওই বন্ধুটা আমার পরিবারকে বলে- আমি নাকি ওর গায়ে পড়েছি, আমি রাস্তার মেয়ে এবং আমি নাকি ওকে ব্যবহার করেছি! তাছাড়া ও হুমকি দিয়েছে যে আমার সব ফোনালাপ আর ছবি আমার স্বামী এবং স্বামীর পরিবারকে জানাবে।

আমার সঙ্গে বাড়ির কেউ আর আগের মতো কথা বলছে না আর সবাই আমার দাম্পত্য জীবন নিয়ে চিন্তিত। আমি খুব মানসিক সমস্যায় আছি; তাছাড়া আমার মাঝে মধ্যে আত্মহত্যা করতে মন চাইছে। আমার ভুলের জন্য আমি ক্ষমা চেয়েছি, কিন্তু ও আমার পিছু ছাড়ছে না। এ সব কিছুর জন্য বাসায় অনেক মার খেয়েছি। তারাও আমাকে আর বিশ্বাস করতে পারছে না। আমি কী করব? আমি আর নিতে পারছি না। যেকোনো সময় আমি আত্মহত্যা করতে পারি।

সুইসেট কোন সমাধান না। মনে রাখবেন আপনি যদি মুসলিম হুন অনন্তকালের জন্য দোযগে যাবেন। অাত্বহত্যা যারা করে তারা জাহান্নামি হয়। এবং যে রকম ভাবে অাত্বহত্যা করবেন পরকালে সে ভাবে বার বার করতে থাকবেন। তাই বলতেছি এই রকম বাজে চিন্থা বাদ দিন।
আর হ্যা।
আপনি বলতেছেন তার সাথে তেমন সম্পর্ক নাই। ছবি ও ফোনালাপ কে ভয় করতেছেন তা যদি এমন অতি নুংরা না হয়। মন কে শক্ত করুন।
আর হ্যা।
আপনি যদি মুসলিম হুন ধর্মবোন হিসাবে আরেক টা কথা বলি আপনার হাজবেন্ট যদি না চায় তাইলে চলে আসুন। আর এমন কোন ব্যাক্তি কে গ্রহণ করুন যে আপনাকে বুঝতে পারবে।
তার পূর্বে আপনি হাজতের বা বিপদের নামাজ পড়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে সমধাণ চান।
নিশ্চয় সমধান হবে। আমি নিজেও এই রকম করি।
আর একটি কথা আপনার স্বামীজি ও একেই পথের পথিক।
বিশ্বাস না হলে আপেক্ষা করুন।

আপনার চিঠি আর লিখার সাথে সমস্যার বিস্তার ফারাক আছে যা আপনি গুপন করছেন।